Answered Sep 29, 2019
খতিয়ান বইয়ের মাধ্যমে দুতরফা নীতির আবশ্যকতা পালন করা সম্ভব।
জাবেদা থেকে লেনদেনগুলো পৃথকভাবে উপযুক্ত বিভিন্ন শিরোনামে স্থানান্তর করে সংশ্লিষ্ট যে হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে তাকে খতিয়ান বলে।
দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে লেনদেনগুলো প্রথমে লিপিবদ্ধ করা হয় জাবেদায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষিত হয় মূলনীতি অনুসরণের মাধ্যমে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে ভুল-ত্রুটি ও জালিয়াতি সহজেই প্রতিরোধ করা সম্ভব।
খতিয়ানের আয়-ব্যয় হিসাবের মাধ্যমে লাভ-ক্ষতি নির্ণয় করা সম্ভব।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির দ্বৈতসত্তা নীতির ওপর করা হয়।
চলমান প্রতিষ্ঠান নীতির আলোকে আয়-ব্যয়কে মূলধন ও মুনাফা জাতীয় শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়।
নদীর জন্য আমাদের দেশে সহজেই কৃষিজাত শিল্প ও ভোগ্যপণ্যের কাঁচামাল উৎপাদন করা সম্ভব
হিসাবরক্ষণের মাধ্যমে প্রতারণা ও জালিয়াতি রোধ করা সম্ভব
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন