Answered Sep 28, 2019
খতিয়ানের আয়-ব্যয় হিসাবের মাধ্যমে লাভ-ক্ষতি নির্ণয় করা সম্ভব।
জাতীয় আয় অপেক্ষা আর্থিক জাতীয় আয় বেশি হলে মুদ্রাস্ফীতি হয়।
খতিয়ানের উদ্বৃত্ত নির্ণয় করা হয় নির্দিষ্ট সময়ে।
চলমান জের ছক অনুসরণ করে হিসাবের উদ্বৃত্ত নির্ণয় করা হয় প্রতিটি লেনদেন লিপিবদ্ধের পর।
নির্দিষ্ট সময়ান্তে খতিয়ানের মাধ্যমে জানা যায় প্রতিটি হিসাবের অবস্থা।
খতিয়ানের উদ্বৃত্ত নির্ণয় করাকে বলে জের টানা।
খতিয়ানের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায় মোট ক্রয় ও বাকিতে ক্রয়।
খতিয়ান হিসাবের মাধ্যমে হিসাবের ভুলত্রুটি সহজে ধরা পড়ে
খতিয়ানের নগদান হিসাবের ক্রেডিট দিকে যে টাকা লিখা হয় তা নগদ প্রদান জাবেদা থেকে আনা হয়।
নগদ প্রাপ্তি জাবেদায় নগদ উদ্বৃত্ত খতিয়ানের নগদান হিসাবের ডেবিট দিকে লিখা হয়।
উৎপাদন ব্যয় নির্ণয় করার জন্য কারখানা ম্যানেজারের বেতন যোগ করা আবশ্যক।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন