সাধারণত লিঙ্গের শারীরিকভাবে পরীক্ষার দ্বারা একজন ইউরোলওজিস্ট এই রোগের নির্ণয় করেন। বিভিন্ন ধরণের তথ্য নোট করে যেমন, পেনাইল ট্রমার সময়, লিঙ্গের স্থায়িত্বের অগ্রগতি আর কিভাবে তা আপনার যৌনজীবনকে ব্যহত করছে তা নির্ণয়ের জন্য সাহায্যকারী হতে পারে। ফ্লাসিড অবস্থায় পরীক্ষা করলে লিঙ্গের কোন অংশে বৃদ্ধি হয়েছে তা জানতে সুবিধা হয়। ইরেক্টেড অবস্থায় লিঙ্গ বক্রতার পরিমাপ করা হয়। আকার, অবস্থান এবং টিস্যুতে ক্যালশিয়াম তৈরি এবং জমা হওয়া সম্পর্কে জানতে ডুপ্লেক্স ডপলার পরীক্ষা করা হয়। আল্ট্রাসোনোগ্রাফি। ডায়াবেটিস বা হরমোনের ওঠা-নামার সমস্যায় ভুগছেন এমন কারোর ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়। যদি লিঙ্গ বক্রতা যৌন জীবনে কোনও অসুবিধার সৃষ্টি না করে, তাহলে আপনার চিকিৎসক হয়ত কোনও চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন না। চিকিৎসা পদ্ধতি হল: ওষুধ: যে সমস্ত ওষুধ ফাইব্রয়েডের আকার কমাতে সাহায্য করে সেগুলি স্থানীয়, মুখ দিয়ে বা ফুটো করে বা আয়নটোফোরেটিক (বৈদ্যুতিক কারেন্ট ব্যবহার করে) ত্বকের মাধমে দেওয়া হয়। ওষুধ যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। নন-সার্জিকাল থেরাপি: পেনাইল ট্র্যাকশন। ভ্যাকুয়াম ইরেক্টাইল ডিভাইস। রেডিয়েশন থেরাপি। হাইপার থারমিয়া থেরাপি। অতিরিক্ত কর্পোরিয়েল শক ওয়েভ থেরাপি। সার্জারি বা অস্ত্রোপচার বিভিন্ন উপায়ে পেরোনিস ডিসিজ নিরাময় করা হয়। এই অবস্থার জন্য মানসিক অবসাদের চিকিৎসার জন্য সেক্স কাউন্সেলর এবং সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলরের সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য আপনার চিকিৎসকের কাছ থেকে সঠিক চিকিৎসা পরামর্শ চাওয়া ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ