শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

  কোন আয়কর অফিস বা www.nbr.gov.bd  এই ওয়েব সাইট থেকে রিটার্ন ফর্ম সংগ্রহ করে করদাতা কর্তৃক পুরন করতে হবে। নতুন করদাতা হলে পাসপোর্ট সাইজের এক কপি সত্যায়িত ছবি রিটার্নের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। বর্তমানে আয়কর রির্টান দাখিলের দুটি পদ্ধতি প্রচলিত আছে, যথা- (১) সাধারণ পদ্ধতি এবং (২) সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতি। সাধারণ পদ্ধতি রিটার্নে সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতি উল্লেখ করা না হলে রিটার্নটি সাধারণ পদ্ধতির আওতায় দাখিলকৃত বলে গণ্য হবে। এক্ষেত্রে রিটার্নে প্রদর্শিত আয়ের সমর্থনে যথোপযুক্ত তথ্য ও প্রমাণাদি না থাকলে করদাতার শুনানী গ্রহণপূর্বক মামলা নিষ্পত্তির বিধান রয়েছে। সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতি করদাতা তার নিজের আয় নিজে নিরূপন করে প্রযোজ্য আয়কর পরিশোধ করবেন। এই পদ্ধতিতে করদাতা রিটার্ন ফরম পূরণ পর্যায়ে রিটার্নের প্রথম পৃষ্ঠায় সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতির ঘরে টিক প্রদান করলে কিংবা রিটার্নের উপরে সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতি উল্লেখ করলে দাখিলকৃত রিটার্নটি সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতিতে আওতায় গৃহীত হবে। এই পদ্ধতিতে করদাতার রিটার্ন দাখিল করলে বিনা প্রশ্নে আয়কর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক রিটার্নটি গৃহীত হয়। রিটার্ন দাখিলের পর উপ কর কমিশনার বা তার দ্বারা ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা কর্তৃক করদাতাকে প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকারপত্র কর নির্ধারণী আদেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ