Answered Sep 27, 2019
দু’তরফা দাখিলায় সুবিধা গ্রহণকারীকে বলে দেনাদার।
হিসাববিজ্ঞানের মূলভিত্তি দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির উৎপত্তিকাল ১৪৯৫ খ্রিস্টাব্দ
যৌথ মূলধনী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি সর্বাধিক জনপ্রিয়
‘মোট ডেবিট সর্বদাই মোট ক্রেডিটের সমান’- এটি দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষিত হয় পরিপূর্ণভাবে
দুতরফা দাখিলায় মোট ডেবিট টাকা মোট ডেবিট টাকার সমান হবে।
দুতরফা দাখিলায় সুবিধা প্রদানকারী হিসাবটিকে বলা হয় ক্রেডিটর।
একমাত্র নির্ভরযোগ্য হিসাবসংরক্ষণ পদ্ধতি হিসেবে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি সমগ্র বিশ্বে পরিচিত
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে দ্বৈত সত্তায় প্রকাশ করা হয়
প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানতে ক্ষেত্রে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই
১৪৯৪ খ্রিস্টাব্দে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি উদ্ভাবন হয়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন