দুতরফা দাখিলায় মোট ডেবিট টাকা কত?

‘মোট ডেবিট সর্বদাই মোট ক্রেডিটের সমান’- এটি দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য

প্রারম্ভিক মোট সম্পদ ১,৩৫,০০০ টাকা ও প্রারম্ভিক মোট দায় ৭০,০০০ টাকা হলে, প্রারম্ভিক মূলধন ৬৫,০০০ টাকা

দুতরফা দাখিলায় সুবিধা প্রদানকারী হিসাবটিকে বলা হয় ক্রেডিটর।

হিসাবের মোট ডেবিট সর্বদা মোট ক্রেডিটের সমান হয়, এই ধারণার ভিত্তিতে আমরা প্রস্তুত করি হিসাব সমীকরণ।

দুতরফা দাখিলা ব্যবস্থায় প্রতিটি ডেবিট দাখিলার একটি সমপরিমাণ ক্রেডিট দাখিলা থাকে।

সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষ ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী পক্ষ ক্রেডিট হয়, এটা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য বা মূলনীতি।

কোনো হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট টাকার পার্থক্যকে বলা হয় উদ্বৃত্ত।

খতিয়ান হতে ব্যবসায় মোট আয়, মোট দায়, মোট ব্যয় ও মোট সম্পদের পরিমাণ জানা যায়।

হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট অর্থের পরিমাণ সমান হলে উদ্বৃত্ত হয় শূন্য।

মোট ডেবিট অঙ্ক ও মোট ক্রেডিট অঙ্কের সমান হওয়ার কারণ প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট অঙ্কের সমান