Answered Sep 27, 2019
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রক্ষিত হিসাব বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নিকট গ্রহণযোগ্যতা পায়।
Answered May 06, 2024
বাকিতে ক্রয়কৃত পণ্য বিক্রেতার নিকট ফেরত পাঠানোর সময় ক্রেতা কর্তৃক বিক্রেতার নিকট যে চিঠি প্রেরণ করা হয় তাকে বলা হয় ডেবিট নোট.
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সাধারণত আয় ও ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করা হয় না।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে দেনাদারের নিকট হতে পাওনা টাকার পরিমাণ জানা যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে রেওয়ামিলের দ্বারা গাণিতিক শুদ্ধতা পরীক্ষা করা যায়।
লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এবং নিখুঁত ফলাফল পেতে হলে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখা প্রয়োজন।
‘সুদ হিসাব’ আধুনিক পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
হিসাব সমীকরণ পদ্ধতিতে মূলধন হলো দায় হিসাব।
‘বাংলাদেশ রেলওয়ে হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে সম্পদ বা দায় হিসাব।
‘বাট্টা হিসাব’ সমীকরণ পদ্ধতিতে আয় বা ব্যয় হিসাব।
ক্রয় হিসাব, মূলধন হিসাব, নগদান হিসাব ইত্যাদি এগুলো সাধারণ খতিয়ান।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন