যেহেতু ইমার্জেন্সি পার্সপোর্ট দরকার তাই পার্সপোর্টের কাজটি নিজে না করে কোন এজেন্সির মাধ্যমে করান।ইমার্জেন্সি পার্সপোর্ট ৭ কর্ম দিবসের মাধ্যে পাবেন।এজেন্সির মাধ্যমে করলে ৯৫০০ টাকা নিবে।এজেন্সির মাধ্যমে করলে সুবিধা হলো খুব সহজে দ্রুত পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়ে যাবে।আপনার জেলার আঞ্চলিক পার্সপোর্ট অফিসে যেদিন ফরম জমা দিবে সেদিন পার্সপোর্ট কারীর ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ছবি তোলা হবে এবং স্বাক্ষর নপবে।
আমার এলাকায় ত ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট করতে মাত্র ৩ দিন সময় লেগেছে, তার জন্য হাল্কা কিছু পাত্তি খরচ করা লাগে। পাসপোর্ট ফি সহ ৯-১০ হাজার টাকা দিলেই ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
পাসপোর্ট এর আবেদন করে আপনি ভিসার জন্য সকল প্রকার কাগজ সংগ্রহ করতে হবে। যেমন বাংলাদেশে কোথায় কি চিকিতসা করিয়েছেন, এর প্রমান, সকল প্রেস্ক্রিপশন, চিকিতসার কাগজ পত্র ইত্যাদি। আর ভারতে যে হাসপাতালে বা ডাক্তারের কাছে যাচ্ছেন, তার এপয়েন্ট লেটার লাগবে। এসব কাগজ করতেও ২-৩ দিন লাগবে।
তার পর পাসপোর্ট হাতে পেলেই সকল প্রমাণাদি নিয়ে আবেদন পত্র সহ সরাসরি চলে জান ইন্ডিয়ান এম্ভাসিতে।
আশাকরি ভিসা পেয়ে যাবেন।
ঝামেলা ছারাও ব্লাকে যাওয়া যায়, তবে বাচার চেয়ে মরার চান্সি বেশি, তাই লিগেল ভাভেই জান।