শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এক কম্পিউটার থেকে দূরবর্তী কোন কম্পিটারে ডেটা ট্রান্সমিট করতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা-ই ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jobedali

Call

উৎস থেকে গন্তব্যে ডেটা পাঠানাের বেশ কয়েকটি পদ্ধতি আছে। প্রতি বারে একসাথে কত বিট ডেটা পাঠানাে যায় তার উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশনের দুটি উপায় আছে। যথাঃ

১. প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশনঃ যে ট্রান্সমিশনে ডেটা সমান্তরালভাবে আদান প্রদান হয় তাকে প্যারালাল ডেটা ট্রান্সমিশন বলে। এই পদ্ধতিতে একাধিক তারের মধ্যে দিয়ে ডেটা পাঠানাে হয়। সাধারণত এ ট্রান্সমিশনে ৮ বিট, ১৬ বিট বা ৩২ বিট ইত্যাদি ডেটা চলাচল করতে পারে। দূরত্ব বেশী হলে এই পদ্ধতিতে অনেক তারের খরচ লাগে বলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা মূল্য সাশ্রয়ী নয়। প্রিন্টারে ডেটা পাঠানাের জন্য প্যারালাল পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

২. সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশনঃ যে ট্রান্সমিশনে ডেটা বা তথ্য পর্যায়ক্রমে ১ বিট করে আদান প্রদান করে তাকে সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশন বলে। এই পদ্ধতিতে একসাথে আট বিট ডেটা পাঠানাে হয়ে থাকে। উৎস থেকে গন্তব্য পর্যন্ত দূরত্ব বেশী হলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা ছাড়া আর কোনাে উপায় থাকে না।

এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিশন হওয়ার সময় অবশ্যই দুই কম্পিউটারের মধ্যে এমন একটি সমঝােতা থাকা দরকার যাতে সিগনাল বিটের শুরু ও শেষ বুঝতে পারে। বিটের শুরু ও শেষ বুঝতে না পারলে গ্রহীতা কম্পিউটার সেই সিগনাল থেকে ডেটা পুনরুদ্ধার করতে পারে না। এই সিগনাল পাঠানাের সময় বিভিন্ন বিটের সমন্বয়ের জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতিকে বলা হয় সিনক্রোনাইজেশন। সিনক্রোনাইজেশনের উপর ভিত্তি করে সিরিয়াল ডেটা ট্রান্সমিশনকে তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ

  • অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন
  • সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন
  • আইসােক্রোনাস ট্রান্সমিশন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ