মাউস এর ব্যবহার এবং কিভাবে মাউস দিয়ে কাজ করতে হয়?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কম্পিউটারের ক্ষুদ্র এবং ব্যবহারকারীর হাতের থাবায় চেপে ধরে কার্যক্ষম ইনপুট যন্ত্রকেই মাউস Mouse বলা হয়। কম্পিউটারে আমরা যে কাজ করি তাঁর ৮০% মাউস দ্বারা সম্পূর্ণ করা হয়ে থাকে বাকী ২০% কীবোর্ড দিয়ে করতে হয়। মাউসটি সাধারণত কম্পিউটারের পাশে টেবিলের উপর রেখে ব্যবহার করতে হয়। এটিকে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে কাজ করতে হয় এবং টেবিলের উপর মসৃণ স্থানে রেখে নাড়াচাড়া করতে হয়। কম্পিউটারে মাউস দারাই বেশিরভাগ কাজ সম্পাদন করা হয়। বর্তমানে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত মাউস এ তিনটি বোতাম থাকে ১- বামপাশের বোতাম (primary/left Button), ২- মাঝের বোতাম বা চাকা (wheel button) ৩- ডানপাশের বোতাম (Secondary/right Button). দু’চারটি বিশেষ কাজ ছাড়া বাম দিকের বোতামই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হয়। আমরা যখন কম্পিউটারে মাউস নারা চারা করি তখন তীরের ফলার মতো একটা জিনিস দেখা যায় তাকে মাউস পয়েন্টার বলে।এই পয়েন্টার টি কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন হতে থাকে এবং বিভিন্ন রূপ ধারন করে থাকে। নিচের ছবিতে দেখানো হল কি কি রুপ নিতে পারে। উপরের ছবিতে দেখানো অনুযায়ী বিভিন্ন কাজে মাউস পয়েন্টারটি বিভিন্ন রূপ নেয়। স্ক্রীনের কোন স্থানে মাউস পয়েন্টার স্থাপন করে মাউসের বোতামে চাপ দেওয়াকে বলে মাউস ক্লিক করন।একবার মাউস বোতাম চাঁপাকে বলে ক্লিক। তেমনি দুবার মাউসের বোতাম চাঁপাকে বলে ডাবল ক্লিক।মাউস দারা কোন ফাইল বা প্রোগ্রাম ওপেন করতে হলে ওই ফাইল বা প্রোগ্রামের উপর মাউস পয়েন্টার নিয়ে বাম পাশের বোতাম দিয়ে ডাবল ক্লিক করতে হয়। চালু করা কোন প্রোগ্রাম বন্ধ করতে বা মিনিমাইজ করতে বামপাশের বোতাম দিয়ে একবার ক্লিক করলে বন্ধ বা মিনিমাইজ হয়ে যাবে। ডানপাশের বোতাম দিয়ে কোন ফাইল “সেভ করা, পেস্ট করা, কেটে ফেলাসহ কোন ফাইল বা প্রোগ্রামের বিস্তারিত জানা যায়। ডান পাশের বোতামে সব সময় এক বারি ক্লিক করতে হয়।এই বাটন দিয়ে দুই বার ক্লিক করার কোন প্রয়োজন হয় না।মাঝখানের বোতাম বা চাকা বাটন শুধু কোন বড় পেজ এর উপরে ও নিচে যেতে কাজে লাগে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ