বিস্তারিতভাবে বলবেন ভাই। 
Share with your friends

সিএসএস(CSS) পুর্ণরুপ হচ্ছে ক্যাস্কেডিং স্টাইল শীট ( Cascading Style Sheet ) । সিএসএস এইচটিএমএল উপাদান সমুহ কিভাবে প্রদর্শন করা হবে তা নির্ধারণ করে। আরও সহজ কথায় ওয়েব পেইজের বিভিন্ন উপাদানের আকার, গঠন, আকৃতি, অবস্থান, রং, ইত্যাদির ডিজাইন বা নির্ধারণের সহজ উপায় হচ্ছে সিএসএস (CSS) এর মাধ্যমে একটি ওয়েব সাইট কে নিজের মনের মত করে ডিজাইন করে যায় । এইচটিএমএল এর মাধ্যমে কোনো ওয়েব পেজ কে প্রদর্শন করে কিন্তু সিএসএস এর মাধ্যমে ওয়েব পেজ কে প্রদর্শন করে না । সিএসএস বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট কে ধারন করে এইচটিএমএল এর মাধ্যমে প্রদর্শন করে । 


একটা সময় ছিল যখন ওয়েব সাইটের ডিজাইন শুধুমাত্র HTML দিয়েই করা হতো। সে সময়ে ডিজাইন বলতে একটা ওয়েব পেজের বিভিন্ন ফন্ট এর কালার, সাইজ, টেবিলের বিভিন্ন সেলের কালার, পুরো পৃষ্ঠার ব্যাকগ্রাউন্ড কালার, এবং প্রয়োজনীয় ইমেজ সংযোজনকে বোঝানো হতো। এবং প্রতিটা পেজের প্রতিটা উপাদানের জন্যই আলাদা আলাদাভাবে কালার, সাইজ নির্ধারণ করতে হতো। যা ছিলো একটি জটিল প্রক্রিয়া এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। বর্তমানে যদি একটা ওয়েব সাইটে ১০০০ বা এর অধিক একই ধরনের পেজ থাকে তাহলেও একটি মাত্র CSS স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে ডিজাইন সম্পূর্ণ করা হয়। সিএসএস এর করনে ডিজাইনারদের অনেক কষ্ট কম হয় এবং একই কাজ বার বার করতে হয় না যার ফলে অনেক ভাল করে খুবই কম সময়ে একটি ভাল মানের ওয়েব সাইট ডিজাইন করা যায় । 


সিএসএস  মোট তিন অংশে গঠিতঃ 

  • Selector.
  • Property (Declaration)
  • Value (Delectration)


যেমনঃ h1{color:red;}


এখানে h1 হল Selector, color হল Property এবং  red হল Value 


CSS এর প্রকেরভেদ। সিএসএস মোট তিন প্রকারঃ

  • Internat Css
  • Inline Css
  • External Css


Internal Css: এটি Html ফাইলের <head> এর মাঝে লিখতে হয় । এবং <style> নামের একটি Tag বাবহার করতে হয় । 

Inline Css: এটি HTML Tag এর মাঝে লিখতে হয় । এবং <style> নামের একটি Tag বাবহার করতে হয় 

External Css:  External Css এর জন্য একটি আলাদা ফাইল নিতে হয় এবং .css নামে সেভ করতে হয় । এবং পরে coding এর মাধ্যমে HTML ফাইল এর মাঝে কল করতে হয়।

তথ্যসুত্রঃ 1 2

Talk Doctor Online in Bissoy App