শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Imranmir

Call

এজন্য প্রথমে আপনাকে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হবে। 


আমি আপনাকে বলব নিজের ডোমেইন এবং হোস্টিং দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস(.org) তে ব্লগ তৈরি করতে। কিন্তু যারা নতুন তারা টাকা পয়সা খরচ করতে চায় না।  আর এটি যুক্তিযুক্ত।


যদি ফ্রীতে ব্লগ তৈরি করতে চান তাহলে ব্লগস্পট দিয়ে শুরু করুন।   এখান থেকে টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন। 

ব্লগস্পট দিয়ে ব্লগিং করা সহজ। যেহেতু এটি গুগলের হোস্ট প্লাটফর্ম তাই সহজে অ্যাডসেন্স পেতে পারেন। 


 অথবা এখান থেকে দেখতে পারেন এই আর্টিকেলটি, যেভাবে ব্লগিং করে ইনকাম করবেন।  


আপনি ব্লগিং শুরু করলেন, যদি ভাল মানের পোস্ট লিখেন তাহলে ভিজিটরও আসবে আপনার ব্লগে। তবে আপনার এই ব্লগ থেকে আয় করার জন্য অনেক পদ্ধতি রয়েছে। সবচেয়ে ভাল হয় গুগল অ্যাডসেন্স। 

 যেভাবে নতুন ব্লগে গুগল অ্যাডসেন্স অনুমোদন পাবেন ১০০% কাজের ট্রিকস।   


আশাকরি আপনার সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি Wordpress এ ডোমেন ও হোস্টিং কিনে যেকোনো একটি বিষয়ের উপর ব্লগিং শুরু করতে পারেন। আর ফ্রিতে করতে চাইলে Blogger.Com এ ওয়েবসাইট খুলতে পারেন। বর্তমানে ব্লগ সাইটের ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ


লেখালেখি করে আয় করার একটা  চমৎকার সহজ মাধ্যম হচ্ছে ব্লগিং। যারা এর আগে বাংলায় লেখালেখি করতেন তাদের ইনকাম করার উপায় ছিল না। কারণ বাংলা আর্টিকেল গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করত না। কিন্তু বর্তমানে বাংলা কন্টেন্ট গুগলে বৈধ করা হয়েছে। এখন অনায়াসে বাংলা কন্টেন্ট লিখে গুগল এডসেন্স পেতে পারেন। এখন থেকে গুগল এডসেন্সে অফিশিয়াল ভাবে বাংলা সাপোর্ট করবে। এখন যে কেউ বাংলা কন্টেন্টে এডসেন্স ব্যবহার করতে পারবেন। যেহেতু আমরা বাঙালি সেহেতু বাংলা কন্টেন্ট লিখতে সহজ হয়। তাছাড়াও অনেকেই আছে ইংরেজিতে খুবই দুর্বল। আমি কিন্তু মোটেই দুর্বল না আমার আরেকটি জনপ্রিয় ইংলিশ ওয়েবসাইট আছে।

যদিও ইংরেজী কন্টেন্টে আগে থেকে বাংলাদেশ থেকে এডসেন্স সাপোর্ট ছিল। বাংলাদেশে অনেকেই অনেক ভালোমানের আয় করত এবং এখনো করছে। ব্লগ বা ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে অনেক ভালো আয় করা যায়। এছাড়া এডসেন্স ছাড়াও আরো অনেক ভাবে ব্লগ বা ওয়েব সাইট থেকে আয় করা যায়, যেমন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অথবা নিজের প্রডাক্ট প্রমোট করেও সেই মানের উপার্জন করা যায়। শুধুমাত্র মাথায় একটু পুষ্টি থাকতে হবে।

আমরা অনেকেই ফেসবুকে অনেক স্ট্যাটাস লিখে অযথা সময় নষ্ট করে থাকি। স্ট্যাটাস আকারে না লিখে  আপনি যদি নিয়মিত ব্লগ একাউন্ট খুলে লেখা শুরু করেন তাহলে এখন থেকে নিজের লেখা গুলো থেকেই আয় করার একটা সুযোগ পাওয়া যাবে। যেহেতু বাংলায় এডসেন্স সাপোর্ট রয়েছে, ইংরেজী দক্ষতা ছাড়াও সুন্দর কন্টেন্ট লিখে ভালমানের ইনকাম করতে পারবেন। এই ধরুন আমি বাংলা কন্টেন্ট লিখে ইনকাম করতেছি।

ব্লগ বা ওয়েবসাইটে কি কি ধরনের কন্টেন্ট লিখবেনঃ

ব্লগ লেখার জন্য আপনাকে খুব একটা এক্সপার্ট বা বিশেষজ্ঞ হতে হবে এমনটা কিন্তু নয়। আপনি পড়ালেখা করেন যে বিষয়ে, ঐ বিষয় নিজে জানার পাশাপাশি লিখে রাখতে পারেন যেন নতুনরা উপকৃত হয়। লিখতে পারেন আপনার
পছন্দের বিষয়ে, যেমন ক্রিকেট, ফুটবল বা যে কোন খেলাধুলা,রান্নাবান্না,গল্প,কৌতুক,ছড়া,গান,কবিতা,উপন্যাস,নাটক,
বই নিয়ে রিভিউ, কোন গ্যাজেট নিয়ে রিভিউ, খাবার দাবার, লাইফস্টাইল সহ আরো কত কিছু পৃথিবীতে নানান বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন।


আপনি কিভাবে একজন সফল ব্লগার হবেন এ ব্যাপারে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় জানতে হবে। বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে হলে নিচের দেওয়া লিঙ্কগুলোতে ভিজিট করুনঃ

ব্লগে বা ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর ১৫টি কার্যকরী উপায়।

কিভাবে ব্লগার সাইটে মেটা ট্যাগ ও মেটা বিবরণ বসাবেন।

কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে সময়,তারিখ ও শিরোনাম বা ব্রেকিং নিউজ সেটিং করবেন।

প্রতিমাসে লেখালেখি করে আয় করুন ২০,০০০ টাকা কোন অভিজ্ঞতা লাগবে না।

গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করবেন সকল খুঁটিনাটি আলোচনা।

উপরের প্রত্যেকটি আর্টিকেল আপনারা একবার যদি মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন তাহলে আমি বিশ্বাস করি আর আপনাদের অন্য কোথাও যেতে হবে না। ১০০% আপনিও অনলাইন থেকে ব্লগিং করে ভালমানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আমি যদি করতে পারি তাহলে আপনারাও পারবেন ইনশাল্লাহ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AnupDebNath

Call

আপনার যদি ডোমেইন হোস্টিং থাকে তাহলে সেখান থেকে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে আপনাএ নিজের ব্লগ খুলতে পারেন । আর যদি এগুলো নাও থাকে তাহলেও চিন্তা নেই । চাইলে ফ্রিতেও ব্লগ খুলতে পারবেন । 

ব্লগিংকরে ইনকাম করা বেশ জনপ্রিয় আমাদের তরুণ সমাজের কাছে । অনেকেই বেশ ভালো পরিমাণে আয় করছেন । 

আয় করার কয়েকটি মাধ্যম হলো - 

  1. গুগল এডসেন্স ব্যবহার করা 
  2. পেইড সার্ভিস প্রদান করা
  3. ভিডিও টিউটোরিয়াল সেল করা
  4. এফিলিয়েট মার্কেটিং করা
  5. ওয়েবিনার করে 
ইত্যাদি । 
আমার এই আর্টিকেলে আমি ব্লগ, ব্লগিনফ থেকে শুরু করে এ টু জেড আলোচনা করা আছে । আশা করি আপনার কাজে আসবে ।
ধন্যবাদ ।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ