এসব কিছুই আপনার মনের ভুল।আপনি যা বলছেন,সেরকম বাস্তবে কিছুই নেই।
আপনি নিচের নিয়মগুলো মেনে চলুন:
-
ভূতের ভয় থেকে বেড়িয়ে আসতে ভূত এবং ভয় নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করুন। নিজেকে প্রশ্ন করুন সত্যি ভূত বলে কিছু আছে কি না? নাকি আপনি অজানা কোনো কারণে ভয় পাচ্ছেন? আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ কখনো ভূত দেখেছে কি না? ভূত দিয়ে কোনো ক্ষতি হয়েছে এমন কাউকে আপনি দেখেছেন কি না? ক্ষতি হলে, কী ধরনের ক্ষতি? উত্তরগুলো খুঁজে নিয়ে ভাবুন আদৌ ভয় পাওয়ার কোনো কারণ আছে কি না।
-
সিনেমায় ভূত, আত্মা এই বিষয়গুলোকে অতি রঞ্জিত করে উপস্থাপন করা হয়। ভয়ের সিনেমা, নাটক আমাদের মধ্যে ভূত ও আত্মা সম্পর্কে ভয় তৈরিতে সাহায্য করে। তাই যদি এ ধরনের সিনেমা, নাটক দেখে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন তবে এই ধরনের নাটক, সিনেমা, গল্পের বই এড়িয়ে চলুন।
-
ভয় থেকে মনটাকে অন্য দিকে সরিয়ে দিতে গান শোনা, টিভি দেখা, গল্পের বই পড়ার মতো নিজের ভালোলাগার কাজগুলো করুন।
-
নিজেকে বাইরে ছায়ার মতো কিছু দেখেছি সেরকম কিছুই হয়নি বা কেউ আসেনি। তার মানে কিছুই ছিল না,বাইরে যা দেখেছি তাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করেছি।
-
ভূত নিয়ে যেসব কমেডি সিনেমা আছে তা দেখুন। ভয়ের সময়ে মনে করার চেষ্টা করুন কমেডি সিনেমাতে ভূতগুলো কী কী করে এবং প্রাণ খুলে হাসুন।
-
কোনো বিষয় নিয়ে মজা করলে তা সম্পর্কে ভয় দূর করা সম্ভব। ভূত বিষয় নিয়ে অন্যের সাথে বেশি বেশি গল্প বলুন, মজা করুন।
-
নিজে নিজে ভূতের ভয় কাটিয়ে উঠতে না পারলে মনো-চিকিৎসক, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানীর সাহায্য নিন।
উপরের নিয়মগুলো মেনে চলুন।