পছন্দের মানুষটি রাঘ করেছে । খুব ভালো কথা আর রাঘ করাই স্বাভাবিক তাই না। কেনো না ভালোবাসার মানুষটি অভিমান না করলে ভালোবাসা প্রকাশ পাবে কিভাবে । ভালোবাসার মানুষটি দুষ্টামি না করলে একে অপরের টান বা মহব্বত হবে কি করে। আর ভালোবাসার মানুষটি রাঘ না করলে ভালোবাসা প্রকাশ পায় না। ভালোবাসা গভির হয় না একে অপরের আবেগ মূলত কথা গুলো প্রকাস পায় না।
তাই ভালোবাসার মানুষটি রাঘ করাই স্বাভাবিক। প্রিয় মানুষ গুলো যত রাঘ, অভিমান করবে তাদের প্রিয়তা বা সম্পর্ক তত গভির হবে।
কারন →↓
আপন জন মানুষটি রাঘ না অভিমান করলে তার রাঘ বা অভিমান ভাঙ্গানোর জন্য কতই না আবেগ মূলত কথা বলে এমন কিছু কথার মাধ্যমে উক্ত ব্যাক্তির রাঘ বা অভিমান ভেঙ্গে দেয় এছাড়াও প্রিয় মানুষটির উপর এতটাই দুর্বল হয়ে পরে যে তার রাঘ বা অভিমান থাকে না।
এবার আপনার উত্তরে আশি →↓
আপনার গার্লফ্রেন্ড রাঘ করেছে , আর আপনি জানতে চেস্টা করুন ঠিক কি কারন বসত সে রাঘ করলো। সে বিষয় টা জানার পরেও তার কাছে মাফ চাইলেও দেখা যায় অনেক সময়ে গার্লফ্রেন্ড মাফ করে না। বা ক্ষমা চাইলেও সে আর বিশ্বাস করতে চায় না। তাই আগে আপনার উপর তার বিশ্বাস গরে তুলবেন আপনার উপর তার ভালোবাসা, তার অভিমান,তার ভালোলাগা, তার ফাজলামো গুলো, তার প্রতিভা গুলো , তার বিশ্বাস ও আস্থা গরে তলবেন তাহলে সে যতই আপনার উপর রাঘ করুক না কেনো দেখবেন সে রাঘ ১ ঘন্টা বা ১ দিনের বেশি কখনোই থাকবে না।
যেহেতু এখন সে রাঘ করেছে তাহলে তাকে আপনার সামনে ডেকে নিয়ে আসুন বা আপনি তার সাথে দেখা করুন আপনার আবেগ অনুভূতি গুলো প্রকাশ করুন। আপনাদের মনের মিল কি রকম তা প্রকাশ করুন। তাকে বোঝানোর চেস্টা করুন যে আপনি তাকে কতটা ভালোবাসেন। ভাইরে দুইটি মনের সত্যিকারে ভালোবাসা হলে অন্য মনের মানুষটি খুব ভালো করেই জানে যে তার মনের মানুষের রাঘ কিভাবে ভাঙ্গানো যাবে। তাই এতেও তৃতীয় মনের অর্থাৎ আমার মনের কথার মাধ্যমে তার রাঘ না ভাঙ্গতেও পারে।
আগে জেনে রাখা ভালো তার রাগের কারণটা কি? তবেই উক্ত রাগ ভাঙ্গাতে তত সুবিধা হবে। স্বাভাবিক ভাবে দেখা যায়। কোন কারণে ভুল বুঝাবুঝি হয়ে রাগারাগি হয়। এমনটা হলে আগে আপনার গার্লফেন্ডের রাগ ভাঙ্গাতে তার সাথে খুলাখুলি একাকী কথা বলে নিবেন। যদি সে আপনার কথা না শুনতে চায় তবে তার সাথে ফোনে কথা বলে নিবেন ও ফোনে কথা বলায় কাজ না হলে তার বন্ধু/বান্ধবী " র মাধ্যমে তাকে একটা যায়গায় আনুন।
"স্বাভাবিক ভাবে এটা করার প্রয়োজন হবে না যদি আপনার ও তার মধ্যে মোটামুটি অভিমান হয়ে থাকে। "আপনি যদি একটু ভালোভাবে তার সাথে কথা বলেন তবেই সে আপনার কথা শুনবে। যদি আপনাদের মধ্যে সেরকম টান থাকে। সাধারণত একটা ছোট খাটো গিফট পাঠিয়ে থাকে কেউ কেউ । আপনি এক যায়গায় ডাকলেও ডাকতে পারেন গিফটে চিঠি দিয়ে। গিফট বা উপহার দিবেন তাকে খুশি করার জন্য নয় কারণ গিফট দিলে প্রেম আর থাকল কোথায়? সেটা অন্য কিছু হয়ে গেল। তবে আপনি যদি তাকে চিঠি দেবার মানসিকতা নিয়ে গিফট দেন তবেই আপনার প্রেমের মর্যাদা থাকবে। আমার মনেহয় এই পথ অবলম্বন না করাই ভালো। গিফট দিলে বিষয়টি অবৈধ সম্পর্কের দিকে চলে যায়।
আপনি চাইলে আরো কিছু কাজ করতে পারেন। আপনি সবার আগে নিজের উপর ভর্সা রাখুন। মানে আগে নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন। সব কাজের উর্ধে আত্মবিশ্বাস রাখাটা খুবই জরুরি। তারপর প্রয়োজন সাহসের পরিচয় । সাহস করে প্রেমিকার কাছে গিয়ে। তার মন জয় করার চেষ্টা করুন।যেমন- একটু কথা বলে মন জয় করার চেষ্টা।
আরেকটা বিষয় মাথায় রাখা ভালো প্রেমিকার কিন্তু মাথা গরম থাকবে তখন তাই আপনার উচিৎ হবে। প্রেমিকার মাথা ঠান্ডা করে বাহিরে কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়া ।
মাথা ঠান্ডা করতে প্রথমে তার সাথে খুলাখুলি কথা বলে। সূখ দুঃখ শেয়ার করবেন। তাহলেই কাজ হবে।