নানান কারণে হতে পারে। তবে প্রতিকার হিসেবে বিষ ফোটের জায়গাটাতে এ্যালোভেরা লাগিয়ে দিন। আর খুটাখুটি করবেন না। সমস্যা বেশি হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

চিকিৎসাবিদ্যায় ফুসকুড়ি বা ফোসকাকে বিষফোড় বলা হয়। এটি সাধারণত দেহের লোমকূপে হয়ে থাকে। বিশেষ করে মুখ, বগল, পিঠ, ঘাড়, গলা, নিতম্বে হয়ে থাকে ফুসকুড়ি। সাধারণত এটা সাদা ও হলুদ বর্ণের হয়ে থাকে এবং খুব দ্রুত দেহের অন্য স্থানেও ছড়িয়ে পড়ে। এই ফুসকুড়িতে খুব ব্যথাদায়ক হয় এবং ভেতরে পুঁজ হয়ে থাকে। কয়েক দিন গেলেই এর আকারও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ব্যাকটেরিয়ার কারণেই এটা হয়। এ ছাড়া আরও কিছু কারণ হলো_ ক্ষতিগ্রস্ত ফলিসেল, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ঘামগ্রন্থিতে সংক্রামণ, অপরিষ্কার থাকা, দেহে পুষ্টির অভাব ও ক্রনিক রোগ। তা ছাড়া যাদের  ডায়াবেটিস আছে, তাদের ফুসকুড়ি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রায় সময়ই এ ধরনের সমস্যা ঘরে বসেই সারিয়ে তোলা হয়। তবে দেহের ভেতরের দিকে যে ফুসকুড়ি হয়, তা খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়ে থাকে। আর যদি দুই সপ্তাহের মধ্যে এই রোগ ভালো না হয় এবং এর কারণে জ্বর আসে, তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন, সুস্থ থাকুন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ