এখন এতো কম সময়ের মধ্যে যেটা আপনাকে সাহায্যে করবে তা হচ্ছে আপনার ইচ্ছাশক্তি।আপনি যদি মনে করেন আমার হাতে সময় কম,আমাকে এখন পড়তে হবে।কিন্তু না পড়ে ভাবলেন যে গেছেই তো অনেকদিন,আর একদিন না পড়লে কি হবে।আগামীকাল থেকে পড়া শুরু করব।তাহলে সবচেয়ে বড় ভূল করবেন।আমি এজন্যই শুরুতেই ইচ্ছাশক্তির কথা বলেছি।তাই আপনার উচিত এখন থেকে পড়া শুরু করা।কোন ফাঁকি দেয়া যাবে না।নিয়মিত সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে পড়তে হবে।কারণ সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর মস্তিষ্ক সবচেয়ে ভাল কাজ করে।আর যেটুকু পড়বেন বুঝে পড়বেন,তাহলে সহজে মনে থাকবে।প্রতিদিন একজায়গায় বসে না পড়ে আসনভঙ্গি এবং স্থান পরিবর্তন করে পড়ুন।এতে বিরক্তিকর ভাব চলে যাবে,ফলে পড়ায় মনোযোগ দেয়া সহজ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আগের কথা ভুলে যান। সামনে যতটুকু সময় আছে এই সময়টা কাজে লাগান। এখন যে সময় এই সময় আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই খেলাধুলা বা অন্যান্য দিকে সময় কমদিয়ে লেখাপড়ার দিকে সময় বেশি দিন। পড়ার জন্য উপযুক্ত একটি রুটিন তৈরী করে সে অনুযায়ী পড়াশোনা করে যান।আর যে বিষয়ে আপনার দুর্বলতা বেশি সেই বিষয় সমূহ বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সামনে যতদিন আছে, ততদিনের জন্য নিজেকে 'জেলবন্দী' হিসেবে তৈরী করুন। অর্থাৎ একমাত্র পড়ালেখায় নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখুন। ফেইসবুকে ইন্টারনেটের নির্দিষ্ট কিছু টাইম ফিক্সড করে ফেলুন। তবে এই সময়ে না আসাটাই সবচেয়ে ভাল। রুটিন মাফিক সবকিছু করুন। ভালভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হোন যে পড়া ছাড়া আর বিকল্প কিছু চিন্তা করবেন না। তারপর আস্তে আস্তে পড়ালেখা শুরু করুন। প্রথমে এত বড় সিলেবাস দেখে ভয় পেতে পারেন। কিছুদিন পরপর  দেখবেন অনেক পড়া হয়ে গেছে। এভাবে করতে থাকুন। তাহলে সিলেবাস শেষ করার আশা করতে পারেন। অন্যথায় নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ