Answered Sep 25, 2019
উচ্চারণের সময় মুখবিবর উন্মুক্ত থাকে বলে প্রধানত আ-কে বিবৃত ধ্বনি বলা হয়।
বাতাস একই সাথে নাক ও মুখ দিয়ে বের হয় ই।
স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় গুরুত্বপুর্ণ বিষয় ৩টি।
স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় গুরুত্বপুর্ণ বিষয় ৩টি জিভের উচ্চতা, জিভের অবস্থান, ঠোঁটের আকৃতি।
জিভ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে- মধ্য-স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়।
একইসাথে নাক ও মুখ দিয়ে ফুসফুস তাড়িত বাতাস বের হয় অনুনাষিক স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়।
ঘর্ষণজাত ধ্বনি শিস ধ্বনি নামে পরিচিত
যে ধ্বনি উচ্চারণে জিভ কম্পিত হয়- কম্পিত ধ্বনি বলে।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস কোথাও না কোথাও বাধাপ্রপ্ত হয় তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে
কোন ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসে চাপের আধিক্য থাক না- অল্পপ্রাণ বর্ণ।
আনন্দ বর্ধন রসধ্বনি কে শ্রেষ্ঠ ধ্বনি বলেছেন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন