Answered Sep 24, 2019
কোন ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসে চাপের আধিক্য থাক না- অল্পপ্রাণ বর্ণ।
Answered May 06, 2024
শাহ আব্দুল করিম।
বাতাস একই সাথে নাক ও মুখ দিয়ে বের হয় ই।
জিভ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে- মধ্য-স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়।
একইসাথে নাক ও মুখ দিয়ে ফুসফুস তাড়িত বাতাস বের হয় অনুনাষিক স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময়।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস কোথাও না কোথাও বাধাপ্রপ্ত হয় তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে
বর্গের ২য় ও চতুর্থ বর্ণ উচ্চারনে বাতাসে চাপের আধিক্য থাকে বলে ইহা-কে মহাপ্রাণ বর্ণ বলে।
উচ্চারণের সময় মুখবিবর উন্মুক্ত থাকে বলে প্রধানত আ-কে বিবৃত ধ্বনি বলা হয়।
সংখ্যার পিরামিড উৎপাদক জীবের আধিক্য থাকে।
আনন্দ বর্ধন রসধ্বনি কে শ্রেষ্ঠ ধ্বনি বলেছেন।
শব্দ তরঙ্গের দৈর্ঘ্য হবে 0.2ms-1।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন