Answered Sep 24, 2019
নির্দেশমূলক নীতি জনকল্যাণকর
রাষ্ট্র গঠনে উৎসাহিত করে।
ইসলামী রাষ্ট্র ও মুসলিম রাষ্ট্র উভয় এক নয়।
‘পোলিস’ বা ‘সিভিটাস’ মূলত নগররাষ্ট্র।
কোনো রাষ্ট্র নাগরিকতা অর্জনের ক্ষেত্রে রক্তের সম্পর্ক ও জন্মস্থান – উভয় নীতি অনুসরণ করলে দ্বৈত নাগরিকতার সমস্যা দেখা দেয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নিউজিল্যাণ্ড প্রভৃতি রাষ্ট্রে আইনসভার উচ্চকক্ষ গঠনে সমপ্রতিনিধিত্বের নীতি অনুসৃত হয়েছে।
মৌলিক অধিকারের সং নির্দেশমূলক নীতির বিরোধ বাঁধলে আদালতে মৌলিক অধিকার বলবৎ হবে।
রাষ্ট্রপরিচালনার নির্দেশমূলক নীতির সঙ্গে কোনো রাষ্ট্রীয় আইনের বিরোধ বাধলে নির্দেশমূলকনীতি বাতিল হবে।
আয়ারল্যাণ্ডের সংবিধানের অনুকরণে ভারতীয় সংবিধানেরর নির্দেশমূলক নীতি গুলি গৃহীত হয়েছে।
সংবিধানের নির্দেশমূলক নীতির সংখ্যা ১৭ টি।
পার্লামেণ্ট আইন প্রণয়ন করলে নির্দেশমূলক নীতিগুলি কার্যকর হয়।
নির্দেশমূলক নীতিগুলি কল্যাণকামী রাষ্ট্র গঠন করতে চায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন