Answered Sep 23, 2019
‘বর্তমান অবস্থায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান বলে অভিহিত করা তো যায়ই না, এমনকি এটি কলা বিষয়ের মধ্যেও অত্যন্ত অনুন্নত’। - বক্তব্যটি বাকলের।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে একটি ‘প্রগতিশীল বিজ্ঞান’ লড ব্রাইস বলেছেন।
মিলার রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে মূলত বিরোধজনিত পরিস্থিতির মীমাংসা বলে অভিহিত করেছেন।
‘যাঁরা রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান বলতে চান না, তাঁরা বিজ্ঞান কাকে বলে, তা জানেন না’। - উক্তিটি ফ্রেডারিক পোলকের।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে বিজ্ঞান মনে করেন এমন দুজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর হলো অ্যারিস্টটল এবং লর্ড ব্রাইস।
রাষ্ট্রের সীমারেখা জাতীয় জনসমাজের সীমারেখার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া বাঞ্ছনীয় – বক্তব্যটি জন স্টুয়ার্ট মিলের।
সমাজবিজ্ঞানকে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও সামাজিক গতিশীলতার বিজ্ঞান বলে অভিহিত করেছেন অগাস্ট কোঁত।
অত্যন্ত শুক্তমাটি, অত্যন্ত নরম মাটি এবং আদ্র সংশক্তিহীন মাটির ক্ষেত্রে আগর বোরি পদ্ধতি অনরুপযোগী।
শক্তি বলতে আন্তর্জাতিক কোনো রাষ্ট্রের সামগ্রিক কার্যকলাপকে বোঝায়-বক্তব্যটি পামার ও পারফিনসের।
শক্তি হল প্রভাব এবং বলপ্রয়োগের মধ্যবর্তী’ – বক্তব্যটি কোলম্বিস ও উলফের।
একটি দেশের বৈদেশিক নীতি তার ভূগোল দ্বারা নির্ধারিত হয়- বক্তব্যটি নেপোলিয়নের।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন