ব্রি ধান ৪৭-এর বৈশিষ্ট্য কি?

পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। সেগুলি হলাে-  ইউজাররা তাদের মেশিনের বিভিন্ন রিসাের্স, যেমন- ফাইল-ফোল্ডার, প্রিন্টার, সিডিরম ড্রাইভ ইত্যাদি শেয়ার করতে পারে।  এ ধরনের নেটওয়ার্ক ১০ জন বা তার...

সর্বপ্রথম যে উফশী ধান এ দেশে চালু হয়ে এখনো বর্তমান রয়েছে তা হলো – -ইরি-৮

বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ধান বেচা- কেনার অ্যাপের নাম কৃষকের অ্যাপ।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত জিংক সমৃদ্ধ ধানের নতুন জাতের নাম - ব্রি-১০০। (প্রতি কেজিতে ২৫.৭০ মিলিগ্রাম জিংক) ।

এ ধান খরা অঞ্চলে উৎপাদন করা হয়। এ ধান ধরা সহনশীল। এ ধান উৎপাদনে তেমন পানির প্রয়োজন নেই।

১.এটি একটি উচ্চ ফলনশীল ও ভাল গুণাগুণ সম্পন্ন বোরো জাত। ২.বিনাধান-৮ পরিপক্কতা পর্যমত্ম ৮-১০ ডিএস/মিটার এবং চারা অবস্থায় ১২-১৪ ডিএস/মিটার মাত্রার লবণাক্ততা সহনশীল । ৩.বিনাধান-৮ এ আধুনিক উফশী ধানের সকল...

এ ধান পানির নিচে অনেক দিন থাকতে পারে। এ ধান গাছ অনেক লম্বা হয়। এ ধান বন্যাকবলিত এলাকায় চাষ করা হয়।

১. ক্ষেতের পানি ৭ থেকে ১০ দিনের জন্য শুকিয়ে ফেলতে হবে। ২। বিঘা প্রতি ৫ কেজি পটাশ সার ছিপছিপে পানিতে ছিটিয়ে দিতে হবে।