শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

উপকারিতা: চায়ে এন্টিঅক্সিডেন্ট দূষণ ও বুড়িয়ে যাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব হতে রক্ষা করে। চায়ের ক্যাফেইন শরীরের ক্লান্তি দূর করে কর্মময় রাখে। চা রক্তনালী পরিষ্কার রেখে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুকিঁ কমায়. হাড়কে মজবুত করে। চায়ের ফ্লোরাইড এবং ট্যানিংজ দাঁতকে সুস্থ রাখে। চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। চায়ের পলিফেনলজ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ-চিনি না মিশালে চা ক্যালরিবিহীন পানীয়। গ্রিন টি খাবার দ্রুত বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। টাইপ-২ ডায়বেটিস হতে রক্ষা করে। উপকারিতা: চায়ে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট দূষণ ও বুড়িয়ে যাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব হতে রক্ষা করে। চায়ের ক্যাফেইন শরীরের ক্লান্তি দূর করে কর্মময় রাখে। চা রক্তনালী পরিষ্কার রেখে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুকিঁ কমায়. হাড়কে মজবুত করে। চায়ের ফ্লোরাইড এবং ট্যানিংজ দাঁতকে সুস্থ রাখে। চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। চায়ের পলিফেনলজ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ-চিনি না মিশালে চা ক্যালরিবিহীন পানীয়। গ্রিন টি খাবার দ্রুত বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। টাইপ-২ ডায়বেটিস হতে রক্ষা করে। অপকারিতা:  অতিরিক্ত চা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। দৈনিক চার কাপের বেশি চা মহিলাদের একধরনের আর্থ্রাইটিজের ঝুঁকি বাড়ায়। গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের জন্য বেশি চা পান না করাই ভালো। অতিরিক্ত চা বিশেষ করে খাবার সাথে সাথে চা আয়রন শোষণ কমিয়ে এনিমিয়া ঘটাতে পারে। একবার চায়ের অভ্যাস হয়ে গেলে অনেকে চা ছাড়া কাজ করতে পারে না, মাথা ধরে ও ক্লান্ত বোধ করে। দৈনিক দুই-তিন কাপের বেশি চা না পান করাই ভাল। তবে অনেকেই বলে থাকেন চা পান করলে গায়ের রং কাল হয় যার বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যাখ্যা নাই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

উপকারিতা: চায়ে এন্টিঅক্সিডেন্ট দূষণ ও বুড়িয়ে যাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব হতে রক্ষা করে। চায়ের ক্যাফেইন শরীরের ক্লান্তি দূর করে কর্মময় রাখে। চা রক্তনালী পরিষ্কার রেখে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুকিঁ কমায়. হাড়কে মজবুত করে। চায়ের ফ্লোরাইড এবং ট্যানিংজ দাঁতকে সুস্থ রাখে। চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। চায়ের পলিফেনলজ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ-চিনি না মিশালে চা ক্যালরিবিহীন পানীয়। গ্রিন টি খাবার দ্রুত বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। টাইপ-২ ডায়বেটিস হতে রক্ষা করে। উপকারিতা: চায়ে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট দূষণ ও বুড়িয়ে যাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব হতে রক্ষা করে। চায়ের ক্যাফেইন শরীরের ক্লান্তি দূর করে কর্মময় রাখে। চা রক্তনালী পরিষ্কার রেখে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুকিঁ কমায়. হাড়কে মজবুত করে। চায়ের ফ্লোরাইড এবং ট্যানিংজ দাঁতকে সুস্থ রাখে। চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। চায়ের পলিফেনলজ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ-চিনি না মিশালে চা ক্যালরিবিহীন পানীয়। গ্রিন টি খাবার দ্রুত বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। টাইপ-২ ডায়বেটিস হতে রক্ষা করে। অপকারিতা:  অতিরিক্ত চা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। দৈনিক চার কাপের বেশি চা মহিলাদের একধরনের আর্থ্রাইটিজের ঝুঁকি বাড়ায়। গর্ভবতী ও প্রসূতি মায়েদের জন্য বেশি চা পান না করাই ভালো। অতিরিক্ত চা বিশেষ করে খাবার সাথে সাথে চা আয়রন শোষণ কমিয়ে এনিমিয়া ঘটাতে পারে। একবার চায়ের অভ্যাস হয়ে গেলে অনেকে চা ছাড়া কাজ করতে পারে না, মাথা ধরে ও ক্লান্ত বোধ করে। দৈনিক দুই-তিন কাপের বেশি চা না পান করাই ভাল। তবে অনেকেই বলে থাকেন চা পান করলে গায়ের রং কাল হয় যার বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যাখ্যা নাই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ