শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভূমিকাই নেই, বিস্মৃত সে এ জগৎ সম্বন্ধে। আমরা সবাই এমন অবস্থায় জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটাই। ঘুম অবশ্য জীবনের অপরিহার্য অংশ। সাত-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হয় আমাদের প্রতিদিন। আমরা যখন ঘুমাই, তখন শরীরে অদ্ভুত সব ঘটনার ঘনঘটা ঘটে—আমরা কখনো অনেক দূরে চলে যাই স্বপ্নের ভুবনে—কী আশ্চর্য সফলতার সঙ্গে শরীর তখন নিজের দেখভাল নিজেই করে! ঘুম হয় নানা স্তরে। আমরা নেমে আসি অনেক সময় গভীর ঘুমের স্তরে, হঠাৎ আমরা যখন জেগে উঠি, এ যেন ঘুমের অতল থেকে ওপরে উঠে আসা, আবার আমরা অনেক সময় থাকি নিদ্রাও জাগরণের সীমান্তে। অনেক সময় আমাদের ঘুম হয় না। জেগে জেগে কাটে রাত। চোখের পাতা এক হয় না। দুশ্চিন্তা, অফিসের কাজ, পরীক্ষা, বিয়ে সামনে... ভালো-মন্দ অনেক কারণেই তো কাটে নির্ঘুম রাত। সারা রাত বিছানায় এপাশ-ওপাশ। বিজ্ঞানীরা বলেন, সুনিদ্রা যাতে হয়, এরও উপায় আছে। স্লিপ হাইজিন বা নিদ্রাবিধি। মন ও শরীরকে শান্ত, সতেজ ও সবল রাখে। আছে কিছু পরামর্শ, যেগুলো মানতে পারলে সুনিদ্রা হবে। কী করলে ঘুম আসবে? ঘুম ঘুম না এলে বিছানায় শুতে যাওয়া ঠিক নয়। ঘুম না এলে এমন কিছু করতে হয়, যাতে মন শিথিল হয়। পড়ুন একটি হালকা ধরনের বই, শুনতে পারেন নরম সুরের গান। এতে শরীর শিথিল হবে, মন যাবে অন্য কোথাও। ২০ মিনিট পর্যন্ত ঘুম আসছে না? তাহলে বিছানা ছেড়ে উঠে পড়া ভালো। এমন কিছু খুঁজে নিতে হবে, যা করলে মন শিথিল হয়। বিরক্তি বা রেশ কেটে না গেলে ঘুমাতে যাবেন না। ঘুমানোর আগে টিভি দেখা, অফিসের কাজ করা—এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। শোবার ঘরে মৃদু আলো, তাজা ফুল রাখতে পারেন। শোবার ঘর হবে শান্ত, অন্ধকার কিন্তু শীতল। যেন গুহার মধ্যে শয়ন। বাদুড়ের মতো ঘুম। বাদুড় ঘুমায় ১৬ ঘণ্টা। গুহার সাপ শীতলতায় থাকে বলেই এত নিদ্রা। চেষ্টা করবেন একই সময়ে শুয়ে পড়তে। আবার একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে পড়বেন। ছুটির দিনগুলোতেও এই নিয়ম মেনে চলবেন। ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করলে সতেজ লাগবে। দিনের বেলা না ঘুমানোই ভালো। ঘুমালেও বিকেল তিনটার পর ২০ মিনিটের বেশি ঘুমাবেন না। জীবনযাপনের সব ক্ষেত্রে নিয়ম মেনে চললে দেখবেন ঘুম চলে আসছে। শোবার বিছানায় পড়া, টিভি দেখা, লেখা, ফোনে কথা বলা নয়। দুপুরে খাবারের পর থেকে ক্যাফেইন-জাতীয় ও পানীয় নয়। অর্থাৎ চা-কফি, চকলেট নয়। ধূমপান ও অ্যালকোহল বাদ দিতে হবে। খিদেপেটে শুতে যাবেন না, আবার ভরপেটেও যাবেন না শুতে। নিয়মিত ব্যায়ামে ঘুম আনে। দিনে আধঘণ্টা ব্যায়াম যথেষ্ট। দ্রুত হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা। শুতে যাওয়ার আগে আগে ব্যায়াম নয়। ব্যায়াম দিনের প্রথম দিকে বা বিকেলে। দিনে যত পারেন দিনের আলো লাগাবেন শরীরে, আলো যেন ঢোকে বাসগৃহে, অফিসঘরে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভূমিকাই নেই, বিস্মৃত সে এ জগৎ সম্বন্ধে। আমরা সবাই এমন অবস্থায় জীবনের এক-তৃতীয়াংশ সময় কাটাই। ঘুম অবশ্য জীবনের অপরিহার্য অংশ। সাত-আট ঘণ্টা ঘুমাতে হয় আমাদের প্রতিদিন। আমরা যখন ঘুমাই, তখন শরীরে অদ্ভুত সব ঘটনার ঘনঘটা ঘটে—আমরা কখনো অনেক দূরে চলে যাই স্বপ্নের ভুবনে—কী আশ্চর্য সফলতার সঙ্গে শরীর তখন নিজের দেখভাল নিজেই করে! ঘুম হয় নানা স্তরে। আমরা নেমে আসি অনেক সময় গভীর ঘুমের স্তরে, হঠাৎ আমরা যখন জেগে উঠি, এ যেন ঘুমের অতল থেকে ওপরে উঠে আসা, আবার আমরা অনেক সময় থাকি নিদ্রাও জাগরণের সীমান্তে। অনেক সময় আমাদের ঘুম হয় না। জেগে জেগে কাটে রাত। চোখের পাতা এক হয় না। দুশ্চিন্তা, অফিসের কাজ, পরীক্ষা, বিয়ে সামনে... ভালো-মন্দ অনেক কারণেই তো কাটে নির্ঘুম রাত। সারা রাত বিছানায় এপাশ-ওপাশ। বিজ্ঞানীরা বলেন, সুনিদ্রা যাতে হয়, এরও উপায় আছে। স্লিপ হাইজিন বা নিদ্রাবিধি। মন ও শরীরকে শান্ত, সতেজ ও সবল রাখে। আছে কিছু পরামর্শ, যেগুলো মানতে পারলে সুনিদ্রা হবে। কী করলে ঘুম আসবে? ঘুম ঘুম না এলে বিছানায় শুতে যাওয়া ঠিক নয়। ঘুম না এলে এমন কিছু করতে হয়, যাতে মন শিথিল হয়। পড়ুন একটি হালকা ধরনের বই, শুনতে পারেন নরম সুরের গান। এতে শরীর শিথিল হবে, মন যাবে অন্য কোথাও। ২০ মিনিট পর্যন্ত ঘুম আসছে না? তাহলে বিছানা ছেড়ে উঠে পড়া ভালো। এমন কিছু খুঁজে নিতে হবে, যা করলে মন শিথিল হয়। বিরক্তি বা রেশ কেটে না গেলে ঘুমাতে যাবেন না। ঘুমানোর আগে টিভি দেখা, অফিসের কাজ করা—এসব কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। শোবার ঘরে মৃদু আলো, তাজা ফুল রাখতে পারেন। শোবার ঘর হবে শান্ত, অন্ধকার কিন্তু শীতল। যেন গুহার মধ্যে শয়ন। বাদুড়ের মতো ঘুম। বাদুড় ঘুমায় ১৬ ঘণ্টা। গুহার সাপ শীতলতায় থাকে বলেই এত নিদ্রা। চেষ্টা করবেন একই সময়ে শুয়ে পড়তে। আবার একই সময়ে ঘুম থেকে উঠে পড়বেন। ছুটির দিনগুলোতেও এই নিয়ম মেনে চলবেন। ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করলে সতেজ লাগবে। দিনের বেলা না ঘুমানোই ভালো। ঘুমালেও বিকেল তিনটার পর ২০ মিনিটের বেশি ঘুমাবেন না। জীবনযাপনের সব ক্ষেত্রে নিয়ম মেনে চললে দেখবেন ঘুম চলে আসছে। শোবার বিছানায় পড়া, টিভি দেখা, লেখা, ফোনে কথা বলা নয়। দুপুরে খাবারের পর থেকে ক্যাফেইন-জাতীয় ও পানীয় নয়। অর্থাৎ চা-কফি, চকলেট নয়। ধূমপান ও অ্যালকোহল বাদ দিতে হবে। খিদেপেটে শুতে যাবেন না, আবার ভরপেটেও যাবেন না শুতে। নিয়মিত ব্যায়ামে ঘুম আনে। দিনে আধঘণ্টা ব্যায়াম যথেষ্ট। দ্রুত হাঁটা, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা। শুতে যাওয়ার আগে আগে ব্যায়াম নয়। ব্যায়াম দিনের প্রথম দিকে বা বিকেলে। দিনে যত পারেন দিনের আলো লাগাবেন শরীরে, আলো যেন ঢোকে বাসগৃহে, অফিসঘরে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাতে ১ গ্লাস গরম দুধ খেয়ে বিচানায় গেলে দ্রুত ঘুম আসে,তাছাড়া রাতে ঘুমেরে আগে একবার গোসল করুন। তাতেও ভাল ঘুম হয়। মাথায় ঠান্ডার তেল ব্যবহার করুন। তারপর ও আপনার ঘুম ঠিক মত না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমার মনে হয় অতিরিক্ত কাজের বা মানসিক Pressure যাচ্ছে। তাই এরকম হচ্ছে। তাই আপতত ছুটি নিয়ে বিশ্রাম করুন। পরিস্থিতি আরো খারাপ হলে ডাক্তার পরামর্শ নিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ