শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

বরফ: বরফ লালচেভাব ও সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে এবং ব্রণের আকারও ছোট করতে সাহায্য করে। একটা পাতলা কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে হালকাভাবে তা ব্রণের উপর এক মিনিট ধরে মালিশ করুন। পাঁচ মিনিট পরে আবার একই কাজ করুন। তবে মনে রাখবেন প্রতিবার বরফ ঘষার সময় দুবারের বেশি করবেন না। এইভাবে দিনে দুতিনবার করে বরফ ঘষলে তাড়াতাড়ি ব্রণ দূর করা যায়। টুথপেস্ট: দ্রুত ব্রণ দূর করতে সাধারণ সাদা পেস্ট ভালো কাজ করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রণের উপর সামান্য টুথপেস্ট লাগিয়ে রাখুন। সারা রাত থাকাতে এটা জাদুর মতো কাজ করে। এটা ব্রণ শুকাতে এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করে। সকালে উঠে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের যত্ন নিন।       লেবুর রস: লেবুর সিট্রিক অ্যাসিড ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে, যা তেল বা সিবাম উৎপাদন কমিয়ে ব্রণ ছোট করে। লেবুর রস অ্যান্টিসেপ্টিকের মতো কাজ করে যা সংক্রমণ ও লালচেভাব কমায়। ব্রণের উপর তাজা লেবুর রস লাগিয়ে যতটা সময় সম্ভব রেখে দিন। ত্বকে জ্বালাভাবের সৃষ্টি হলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক খুব বেশি সংবেদনশীল না হলে সারা রাত লেবুর রস লাগিয়ে রাখুন আর সকাল হলে ধুয়ে নিন।   মধু: এটা প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক যা ব্রণের বাড়তি তরল পদার্থ কমিয়ে সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। একটা ব্যান্ডেজে মধু নিয়ে তা ব্রণের উপরে লাগিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে মুখ ধুয়ে ফেলুন।  চাইলে মধু ও দারুচিনির বা মধু ও লেবুর রসের মিশ্রণ একইভাবে ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। চন্দন: এতে আছে প্রদাহরোধী ও জীবাণুনাশক উপাদান। যা ‘অ্যাস্ট্রিনজান্ট’য়ের মতো কাজ করে লোমকূপ ছোট করতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণ চন্দন দুধে মিশিয়ে নিন। এতে সামান্য কর্পূর মেশান। মিশ্রণটি সারা রাত ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। ঠাণ্ডা মাস্ক তৈর করতে চাইলে চন্দনের সঙ্গে গোলাপ জল মেশাতে পারেন। মিশ্রণটি ব্রণের উপর লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ