শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
  • হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে :কলা পটাশিয়ামের সোর্স। প্রতিদিন ১টি বা দুটি কলা খেলে হৃদযন্ত্র অনেক বেশি এক্টিভ থাকবে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের লক্ষন রোধ করবে ।
  • কিডনি সুস্থ রাখে :কলার পটাশিয়াম রেচন অঙ্গ কিডনি ও ভালো রাখে। ইউরিনে calcium জমা হতে বাধা দেয় বলে কিডনিতে পাথর হওয়া কমে যায়। এরফলে হাঁড় মজবুত হওয়ার জন্য এই ক্যালসিয়াম কাজে লাগে ।
  • শরীরে শক্তি যোগায় :কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা ও সল্যুবল ফাইবার, যা ধীরে হলেও দৃঢ় শক্তির যোগান দেয় শরীরে। একারণে খেলোয়াড়দের প্রায়ই খেলার আগে বা খেলা চলাকালীন কলা খেতে দেখা যায়।
  • খাদ্য হজমে সাহায্য করে :কলার ফাইবার ও প্রোবায়োটিক অলিগোস্যাকারাইজড হজমে দারুণ সহায়ক। এরফলে আপনার শরীর আরও বেশি পরিমাণে পুষ্টি সঞ্চয় করতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য ল্যাক্সেটিভ না নিয়ে অতিরিক্ত পাকা কলা খেয়েই দেখুন না!
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ভকলায় আছে অনেক পরিমাণে vitamin বি, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় amino acid সৃষ্টি করে, রক্তে carbo hydrate এর পরিমাণ ঠিক রাখে এবং hemoglobin বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ, শরীরে উৎকৃষ্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টির জন্য কলা বেশ কার্যকর।
  • stomach আলসার ও বুক-জ্বালা রোধ করে : কলাপ্রোটেক্টিভ মিউকাস leyar বৃদ্ধির মাধ্যমে stomach এর pH লেভেল ঠিক রাখে, যা আপনাকে বুক-জ্বালা ও পাকস্থলীর আলসার থেকে বাঁচাবে। 
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় :নতুন গবেষণায় পাওয়া গেসে, অতিরিক্ত পাকাকলা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ TNF-A নামক এক ধরণের componant সরবরাহ করে, যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত blood cell পরিমাণ বৃদ্ধি করে । এতে করে blood cancer ঝুঁকি অনেক কমে যায়।


  • মেন্টাল প্রেসার কমায় ও সুনিদ্রায় সাহায্য করে :কলার ট্রিপটোফ্যান নামক amino acid যা সেরোটোনিনে পরিবর্তিত হয়। সেরোটোনিনের সঠিক মাত্রা আপনার mood ঠিক রাখবে এবং মেন্টাল প্রেসার কমাবে। এতে করে আপনার ভালো একটা ঘুম হবে।
  • ত্বক সজীব করে :কলার চামড়ায় কিছু পরিমাণে fatty componant আছে, যা ত্বকে লাগলে ময়েশ্চারাইজারের মতো উপকার পেতে পারেন। আবার pimple দূর করার জন্যও কলার চামড়া ব্যবহার করা হয়। তবে সবধরনের স্কিন এর জন্য তা কাজ নাও করতে পারে।
  • শরীরে এন্টি - অক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করে :কলা ডোপামিন, ক্যাটেচিন্স এর মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ এন্টি - oxidant এর ভালো উৎস। এগুলো শরীরকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার কাজ করে।
  • অ্যানিমিয়ার মতো রোগের প্রকোপ কমে  :কলায় রয়েছে বিপুল পরিমাণে iron যা শরীরে লোহিত রক্তকণিকার মাত্রা বেশি করার মধ্যে দিয়ে রক্ত স্বল্পতার প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে । তাই যারা এমন রোগে ভুগছেন, তারা আয়রন ট্যাবলেটের সাথে কলা খেতে পারেন, তাহলে কিন্তু বেশ ভালো উপকার হবে। 
  • হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে :কলার ভেতরে এমন কিছু componant রয়েছে, যা পাচকরসের ক্ষরণ বৃদ্ধি করে দেয়। ফলে আমাদের হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটে।


শরীরের ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদানগুলো বের করে দেওয়ার সাথে দেহের প্রতিটি অঙ্গকে চাঙ্গা রাখতে কলার কোনও বিকল্প হয় না। এই ফলটিতে আছে প্রেকটিন (prectin) নামক একটি উপাদান, শরীরের প্রবেশ করার পর ক্ষতিকর উপাদানদের বিরুদ্ধে লড়াই ঘোষণা করে ।

ওজন নিয়ন্ত্রণে আসে

কলায় potaciyam ছাড়াও রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার যা অনেকক্ষণ পেট পরিপূর্ন রাখে। ফলে খাওয়ার পরিমাণ কমতে শুরু করে। আর কম খাওয়া ওজন কমানোর উপায় । আবার ,কনস্টিপেশনের মতো রোগ সারাতেও fyber উপকারী ।


https://www.healthline.com/nutrition/11-proven-benefits-of-bananas

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ