গ্লাইকোলাইসিস কাকে বলে?

এক প্রজাতির সাথে অন্য প্রজাতির ভিন্নতাই হল প্রজাতির বৈচিত্র

জীবের মৃতদেহ থেকে শুরু হয় যদি কোন খাদ্যশৃঙ্কল একাধিক খাদ্যস্তরে বিন্যস্ত হয়তবে সেরুপ শিকলকে মৃতজীবি খদ্যশিকল বলে

যে শব্দ শুনতে ভালো লাগে, সুখকর ও আনন্দদায়ক সে শব্দকে সুশ্রাব্য শব্দ বলে ।

বিশুদ্ধভাবে ধীরে ধীরে কুরআন পড়াকে তারতিল বলে।

যে সকল সম্পত্তি একটি হিসাবকালের অধিক সময়ের জন্য ব্যবহার করা হয়, তাদের স্থায়ী সম্পত্তি বলে।

যে সকল সম্পত্তির বাহ্যিক বা কাঠামোগত রূপ রয়েছে,তাদেরকে স্পর্শনীয় সম্পত্তি বলে।

যে সকল সম্পত্তির বাহ্যিক বা কাঠামোগত রূপ থাকে না তাদেরকে অস্পর্শনীয় সম্পত্তি বলে।

যে সম্পত্তির বাজারমূল্য বা বিক্রয়যোগ্যতা রয়েছে,তাকে বাস্তব সম্পত্তি বলে।

যে সকল সম্পত্তিকে অতি অল্প সময়ের মধ্যে শূণ্য ঝুঁকিতে বা অল্প ঝুঁকিতে নগদ টাকায় রূপান্তর করা যায়, তাকে ভাসমান বা ত্বরিত সম্পত্তি বলে।

সবাত শ্বসনের দুটি পর্যায় গ্লাইকোলাইসিস ও ক্রেবস-চক্র পরস্পর সম্পর্কিত । কোষের সাইটোপ্লাজমে গ্লাইকোলাইসিসের ফলে গ্লুকোজ থেকে পাইরুভিক অ্যাসিড উৎপন্ন হয় । এই পাইরুভিক অ্যাসিড থেকে CO2 অপসারিত হয়ে ও...