Answered Sep 07, 2019
সূর্যের চারদিকে ঘূর্ণনের সাথে সাথে পৃথিবী লাটিমের মতো নিজ অক্ষের উপরে ঘুরছে।
অবিচ্ছিন্ন তড়িৎপ্রবাহ না থাকা সত্ত্বেও গতিজড়তা কম্যুটেটর অবিরাম ঘূর্ণনের সৃষ্টি করে।
পৃথিবী ও তার নিকটস্থ বস্তুর মধ্যে যে টান, তাকে বলে/পৃথিবী কোন বস্তুকে আকর্ষণ করলে, তাকে অভিকর্ষ বলে
পৃথিবী পৃষ্ট থেকে উপরে উঠলে মাধ্যাকর্ষণ বল---কমে যায়
সূর্যের চারদিকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৃথিবীর আবর্তনকে বার্ষিক গতি বলে।
নিজ অক্ষের উপর পৃথিবীর এই ঘূর্ণায়মান গতিকে পৃথিবীর আহ্নিক গতি বলে।
একবার পূর্ণ ঘূর্ণনের ফলে ৩৬০° কোন উৎপন্ন হয়
অর্ধ ঘূর্ণনের ফলে ১৮০° কোন উৎপন্ন হয়
স্বর্ণ তার নিজের সৌন্দর্য দিয়ে অন্যকে সাজায়। পরের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সে নিজেকে নিবেদন করে। অপরদিকে বাঁশিও কখনো নিজের জন্য সুমধুর, সুরেলা ধ্বনি সৃষ্টি করে না। বরং তার সেই সুর সৃষ্টি...
চণ্ডীদাস বলেন, “সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই”- এটি সাধারণ অতীত বাক্য
সূর্য সৌরজগতের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং পৃথিবী সূর্যের চারদিকে পরিভ্রমণ করিতেছে এই তথ্য দিয়েছিলেন কোপার্নিকাস।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন