শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

শরীরে ভিতরে শারীরবৃত্তীয় কাজের ফলে, শারীরবৃত্তীয় কাজের ফলে যে তাপ উৎপন্ন হয় তার জন্য ঘাম হয়। ঘামের মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে পানির সাথে শরীরের অপ্রয়োজনীয় লবণ, অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বেরিয়ে আসে। বেশি ঘামলে পানির চাহিদা পূরণ করতে বেশি পানি খাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

স্বাভাবিক মাত্রার ঘাম কোনো অসুখ নয়। তবে অতিরিক্ত ঘাম পানিশূন্যতার কারণ। তা ছাড়া স্বাভাবিক জীবনও ব্যাহত হয়। ঘাম হলে শরীরের অভ্যন্তরে জমা হওয়া বাড়তি তাপ ধীরে ধীরে কমে যায়। কোনো কারণে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ঘর্মগ্রন্থি বেশি করে ঘাম উৎপাদন করে। যেমন- ব্যায়াম করলে, নার্ভাস হলে, রোদে গেলে। কখনো কখনো খাবারের কারণেও ঘাম হয়। যেমন- বেশি মসলাযুক্ত খাবার বা ঝাল খেলে, তৈলাক্ত খাবার খেলে।

নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়

* ভিটামিন বি১২-এর অভাবে হাইপ্যারাইড্রসিস রোগ হয়। তাই ভিটামিন বি১২ যেসব খাদ্যে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় সেসব খাদ্য গ্রহণ করুন। ভিটামিন বি পরিবার যেমন- বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫যুক্ত খাদ্য খান।

* আয়োডিনযুক্ত খাবার যেমন- এস্পারাগাস, ব্রকোলি, গরুর গোশত, যকৃৎ, পেঁয়াজ, খাবার লবণ প্রভৃতি অতিরিক্ত খেলে বেশি ঘাম হয়। এগুলো বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

* বেশি বেশি পানি পান করুন। পানি দিয়ে মুখ, হাত, পা বারবার ধুয়ে ফেলুন।

* শারীরিক দুর্বলতা থেকেও অতিরিক্ত ঘাম হয়। তাই পুষ্টিকর খাবার, শাকসবজি, ফলমূল বেশি পরিমাণে খান।

খেয়ে ঘাম কমান

বেশি ঘাম হলে অনেকেই বেশি করে পানি পান করেন; কিন্তু শুধু পানি নয়, লবণ, চিনি ও পাতিলেবু মিশিয়ে শরবত করে খেলে ভালো হয়। কেননা ঘামের সঙ্গে কিছু দূষিত পদার্থ ও তার সঙ্গে যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম ও যৎসামান্য পটাশিয়াম ও বাইকার্বোনেট শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। সোডিয়াম বাইকার্বোনেটের তারতম্যের জন্য শরীর অত্যন্ত দুর্বল ও অস্থির লাগে। এসব প্রতিরোধ করতে পানি ও তরল খাবার বেশি

খেতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ