শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কৃমিতে আক্রান্ত হলে নিচের জটিলতাগুলো দেখা দিতে পারে : পুষ্টিহীনতা ও এর ফলে সৃষ্ট রক্তশূণ্যতা শরীরের বৃদ্ধি সহজে ঘটেনা বাচ্চাদের পেট ফুলে যায় ফ্যাকাসে এবং দূর্বল হয়ে যাওয়া তীব্র পেট ব্যথা কোন কিছু শিখার ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া। প্রতি ছয়মাসে বা বছরে শিশুদের কৃমি নাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে। শিশুকে খাওয়ানেরা পাশাপাশি বাড়ীর সবাইকে কৃমি নাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করতে হবে। সুত্র:ই-তথ্যকোষ ৫টাকা দামের কতকগুলো ঔষুধ আছে,নামটা ঠিক জানা নেই।তবে ভালো চিকিৎসক এর সাথে কথা বলুন,তিনি আপনাকে ভালো ঔষুধ টিই সরবরাহ করবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
avir

Call

কৃমি বিভিন্ন প্রকার এর হয়ে থাকে সুতা কৃমি, বক্র কৃমি, গোল কৃমি , ফিতা কৃমি মানুষের পেটে কিমি হলে নানা রকম সমস্যায় আক্রান্ত হয় যেমনঃ ১। অস্বাভাবিক পেট ফুলে থাকা ২। বমি বমি ভাব ৩। অপুষ্টি জনিত সমস্যা দেখা দেওয়া ৪। খাওয়ার প্রতি অনিহা, ৫। পেট ব্যথা করা, ৬। ভিটামিন এর অভাব দেখা দেওয়া ইত্যাদি এইসব জটিল সমস্যা দেখা দিতে পারে। কৃমির জন্য সবচেয়ে ভালো ঔষুধ হচ্ছে গোল কৃমি, ফিতা কৃমির জন্য Alben-ds এবং বক্র কৃমি এবং সুতা কৃমির জন্য solas কৃমিনাশক ঔষুধ খুবই কার্যকরী ঔষুধ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

এগুলো মানতে পারেনঃ প্রথম বিধি: যোয়ান চূর্ণ অর্ধ গ্রাম নিয়ে সমপরিমাণ গুড়ের সঙ্গে গুলি তৈরি করে দিনে ৩ বার খাওয়ালে সমস্ত রকমের কৃমি নষ্ট হয়। দ্বিতীয় বিধি: সকালে উঠেই ছোটদের ১০ গ্রাম এবং বড়দের ২৫ গ্রাম গুড় খেয়ে দশ-পনেরো মিনিট অপেক্ষা করতে দিন। এতে অন্ত্রের সঙ্গে চিটকে থাকা কৃমি সমস্ত বেরিয়ে এক জায়গায় একত্রিত হবে। এবারে ছোটদের আধ গ্রাম এবং বড়দের ১-২ গ্রাম যোয়ান চূর্ণ বাসি জলের সঙ্গে খাইয়ে দিন। এতে ঐ একত্রিত কৃমি নষ্ট হয়ে মলের সঙ্গে বেরিয়ে যাবে। তৃতীয় বিধি: অর্ধ গ্রাম যোয়ান চূর্ণের সঙ্গে এক চিমটে বিট লবণ মিশিয়ে রাতে শোয়ার সময় গরম জলের সঙ্গে খেতে দিলে ছোটদের কৃমি নষ্ট হয়। বড়দের যোয়ান চূর্ণ চার ভাগের সঙ্গে এক ভাগ বিট লবণ মিশিয়ে দু’ভাগ মাত্রায় প্রতিদিন গরম জলের সঙ্গে সেবন করতে দিন। চূর্ণ মুখে দিয়ে জল খেতে হবে। দূষিত জল থেকে বাচ্চাদের পেটে কৃমি হলে এই বিধিতে তা নষ্ট হয়। এছাড়া এতে পেটের গ্যাস, পেট ফোলায় উপকার হয়। চতুর্থ বিধি: ছোটদের শুধু যোয়ানের চূর্ণ আধ গ্রাম ৬০ গ্রাম ঘোল অথবা ছাঁচের (দইয়ের) এবং বড়দের ১২৫ গ্রাম ঘোলের মধ্যে ২ গ্রাম যোয়ান চূর্ন খাওয়ালে পেটের কৃমি নষ্ট হয়ে মলের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। মন্তব্য ও পরামর্শ: ৩ দিন থেকে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রয়োজন মতো সেবন করতে দেবেন। এতে কৃমি দূর হয়ে বাচ্চাদের ঘুমন্ত অবস্থায় দাঁত কিড়মিড় করা, দাঁত চিবানো দূর হয়। মনে রাখবেন, যোয়ান একটি অতি উত্তম কৃমিনাশক ঔষধি। মিষ্টি, গরিষ্ঠ পদার্থ, বাসি খাবার, পচা খারাপ হয়ে যাওয়া খাবার ইত্যাদি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। এই সঙ্গে লজেন্স, চকলেট এবং মিষ্টি বস্তু খাওয়াও চলবে না। যারা রাতে বার বার প্রস্রাব করেন তাঁরাও এতে উপকার পাবেন। কৃমিজনিত সমস্ত বিকার দূর হওয়া ছাড়াও অজীর্ণ, বদহজম জাতীয় রোগও এতে নিরাময় হয়। অন্য বিধি: দু’তিনটে বড় টম্যাটো কেটে তেতে সৌন্ধব লবণ, গোলমরিচ দিয়ে খালি পেটে বিকেল চারটের সময় দিনে ১ বার করে ২-৩ দিন থেকে ২-৩ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রয়োজনমতো সেবন করতে দিলে উপকার পাওয়া যায়। টম্যাটো খাওয়ার অন্তত: দু’ঘণ্টা আগে ও দু’ঘণ্টা পরে কিছু খেতে দেওয়া যাবে না। খুব অসুবিধে হলে জল খাওয়া যেতে পারে। দু’ঘণ্টা পর প্রয়োজনীয় খাবার খাবে। এতে বাচ্চাদের পেটের কৃমি দুর হয়ে রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় দাঁত কড়মড়, ছটফট করা, দাঁত চিবানো বন্ধ হয়। মন্তব্য ও পরামর্শ: ৩ বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের সেবনীয় নয়। সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাওয়ার এক ঘণ্টা পরে টম্যাটোতে সামান্য সৌন্ধব লবণ মিশিয়ে খেলে ময়লা জিভ, সাদা জিভ নিরাময় হয়। কৃমিবর্ধক খাবারদাবার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ