Call

• চুলের গোড়ায় যেন পানি না জমে। • চুল এর গোড়া ঘেমে গেলে তা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে ফ • শতকরা ৯৫ ভাগ চুল পড়ার কারণ জিনগত/ বংশগত । এ কারণে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেদের মাথার মাঝখানের ও কপালের দুই পাশের এবং মেয়েদের মাথার উপরিভাগের ও দু’পাশের চুল পাতলা হয়ে যায় প্রতিরোধ : • আপনার হেয়ার ড্রায়ার টি কুল ও লো সেটিংস এ রাখুন এবং ফ্ল্যাট আয়রন কম ব্যবহার করুন। • একদিন বা দুই দিন পর পর মাথায় শ্যাম্পু দিন। • আপনার চুলকে তার স্বাভাবিক রঙের চেয়ে এক বা দুই শেড এর বেশী রঙ করবেন না। • নিজের পরিষ্কার ও শুকনো গামছা বা তোয়ালে দিয়ে মাথা মুছবেন। • এক বা দুই সপ্তাহ পরপর বা কমপক্ষে মাসে একবার নিজের বালিশের কভার ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। • পরিষ্কার চিড়নী দিয়ে চুল আচড়াবেন, তবে জোরে জোরে নয়। • ভেজা চুল বাঁধবেন না, অাঁচড়াবেন না, বেশি টানাটানিও করবেন না। • খুব টেনে চুল বাঁধাও ভাল নয়। • প্রতিদিন শাক-সবজি, মাছ, ফল, দুধ, ডিম, দই, পনির, ডাল ইত্যাদি যথেষ্ট পরিমাণে খাবেন, খেয়াল রাখবেন যেন প্রতিদিনের খাবারে জিঙ্ক, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, ফোলেট, ক্যালসিয়াম ও আয়রন থাকে। • দোকানে চুল কাটালে বাসায় এসে শ্যাম্পু করবেন কিন্তু। • যাদের মাথা শুষ্ক তারা মাথায় কন্ডিশনার ব্যবহার করলে ভাল হয়। • বৃষ্টিতে মাথা ভেজাবেন না। • রাতে প্রয়োজন মতো ঘুমাবেন। • ঐ সব প্রসাধনী থেকে দূরে থাকুন যা আপনার মাথায় অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন করে। চিকিৎসা আছে কি? হ্যাঁ, আছে, অবশ্যই আছে, তবে চিকিৎসার আগে কারণটা নির্ণয় করতে হবে। নির্দিষ্ট কারণ শনাক্ত করা গেলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, চুল পড়া প্রতিরোধে চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদী হয়ে থাকে।– • চুল পড়া রোধ করতে এবং পুনরায় চুল গজাতে 5% মিনোক্সিডিল (যা ৫% মিন্টপ টপিকাল লোশন বা সল্যুশন নামে বাজারে পাওয়া যায়)খুবই ভাল একটি ওষুধ যা ৯০% ক্ষেত্রেই উপকারী। এই ওষুধ দিনে দুবার ব্যবহার করতে হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ