শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

Call

যে দুটি পরমাণুর মধ্যে সন্নিবেশ বন্ধন সৃষ্টি হয়, তাদের একটি পরমাণুতে কমপক্ষে ‘একজোড়া বন্ধনযুক্ত ইলেক্ট্রন’ হলো ‘নিঃসঙ্গ ইলেক্ট্রন জোড়’। তখন ঐ পরমাণুটি দাতা পরমাণু হিসেবে কাজ করে। NH3 , SO 2 ইত্যাদিতে সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন বিদ্যমান। যৌগের গলনাংক, স্ফুটনাংক, বাষ্পীকরণ তাপ ইত্যাদির উপর হাইড্রোজেন বন্ধনের প্রভাব রয়েছে। কার্বন কার্বন একক বন্ধনে (C- C) সিগমা বন্ধন থাকে এবং সংকরণ ঘটে sp3 কার্বন কার্বন দ্বিবন্ধনে ১টি পাই ও একটি সিগমা বন্ধন থাকে এবং সংকরণ ঘটে sp2 কার্বন কার্বন ত্রিবন্ধনে ২টি পাই ও একটি সিগমা বন্ধন থাকে এবং সংকরণ ঘটে sp PCl5 গঠিত হয় কিন্তু NCl 5 গঠিত হয় না। পানিতে হাইড্রোজেন বন্ধন বিদ্যমান। AgF অপেক্ষা AgI এর পোলারন বেশি ঘটে। পোলার যৌগ পোলার দ্রাবকে দ্রবণীয়।আয়নিক যৌগ জলীয় দ্রবণে পানি সংযোজিত অবস্থায় থাকার প্রক্রিয়াকে জল যোজন বলে। কোন অণুর যোজ্যতা স্তরে ২টি সংকর অরবিটাল থাকলে অণুটির গঠন সরলরৈখিক। ক্যাটায়ন যত ছোট এবং চার্জ যত বেশি তার পোলারন ক্ষমতা এবং সমযোজী বৈশিষ্ট্য ততো বেশি। যেমন- Mg ++ ও Al +++ এর মধ্যে Al +++ বা Al 3+ এর আকার ছোট এবং চার্জ বেশি হওয়ায় Al 3+ এর পোলারন ক্ষমতা বেশি। অ্যানায়ন যত বড় তার পোলারন ক্ষমতা তত বেশি। অপোলার যৌগ অপোলার দ্রাবকে দ্রবণীয়। পানি একটি ডাইপোল। পানির অণুতে দুইটি নিঃসঙ্গ ইলেক্ট্রন জোড় বিদ্যমান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ