ক) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে কপার লজ বেশি হয়, ফলে ইকুইপমেন্টের কার্যদক্ষতা কমে যায়। খ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে একই লোডের জন্য জেনারেটর ও ট্রান্সফরমার বড় সাইজের দরকার হয়। গ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে জেনারেটর, ট্রান্সফরমার, ট্রান্সমিশন ওডিস্ত্রিবিশন লাইনের ভোল্টেজ ড্রপ বেশি হয়, ফলে রেগুলেশনে সমস্যা হয়। ঘ) কম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর জন্য জেনারেটিং স্টেশনের কর্মদক্ষতা কম হয়। যারফলে ট্রান্সমিশন লাইন ও ট্রান্সফরমার এর ক্যাবলের মধ্য অনেক বেশি কারেন্টপ্রবাহের ফলে ভোল্টেজের ঘাটতি হয় এবং সাইজ ও বাড়াতে হয়। ঙ) নিন্ম পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারনে প্রদত্ত লোডের জন্য স্থির ভোল্টেজ এ যে কারেন্ট প্রয়োজন হয় , তার চেয়ে বেশি কারেন্ট লাগে।
আপনার হার্ড ডিস্কটি নষ্ট হয়ে যাবার পূর্বাভাস
দিচ্ছে
ব্যাপারটার গভীরে যাবার পূর্বে আমাদের প্রথম
পরামর্শ আপনার হার্ড-ড্রাইভটির ব্যাকআপ তৈরি
করুন এখুনি। এই এখুনি মানে কিন্তু এখুনিই! এ ধরণের
শব্দযুক্ত হার্ড-ড্রাইভ অকেজো হয়ে পড়তে পারে যে
কোন...
ভোল্টেজ ও কারেন্টের মধ্যবর্তী কোসাইন কোনকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। অথবা কারেন্টের অনুগামী ও অগ্রগামী কোসাইন কোণকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে। একে cosǾ দ্বারা বুজানো হয়। সহজ কথায় কারেন্ট ভোল্টেজের কতটুকও আগে...