asa kori ans pabo..
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আলাদা আলাদা বিষয়ের জন্য, একেক এক বই একেক সময় দামি হিসেবে নির্বাচিত হয়। ২০১৪ সালের জরিপে=> http://www.jjdin.com/admin/news_images/914/image_914_135218.jpg গুরুত্বপূর্ণ সব বৈজ্ঞানিক গবেষণা আর তথ্যচিত্রে ভরপুর বইটিতে কী ছিল না? ফসিল থেকে শুরু করে চাঁদের আবর্তন পর্যন্ত। ১৫০০ খ্রিস্টাব্দে রচিত এ মূল্যবান বইটির রচয়িতা বিখ্যাত চিত্রকর লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি। ১৭টি ভাঁজ করা পৃষ্ঠার দুই পাশে এবং প্রতিটি পৃষ্ঠার উভয় পাশে মোট ৭২টি পৃষ্ঠাজুড়ে তিনি বিজ্ঞান ও চিত্রকলার এক চমৎকার সংস্রব ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনি ল্যাটিন ভাষায় এটি লিখেছেন এবং বইটির বিশেষত্ব হলো এটি আয়ন লিখন। অর্থাৎ উল্টো থেকে লেখা আয়নায় দেখলে তখনই ঠিক পড়া যায়। জ্যোতির্বিদ্যার গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যার পাশাপাশি এতে বর্ণিত হয়েছে কীভাবে বহুকাল ধরে একটি দেহাবশেষ ক্রমান্বয়ে ফসিলে রূপান্তরিত হয়; নদীর গতিবিধি কীভাবে পরিবর্তিত হয়; চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর আবর্তন কীভাবে ঘটে; পূর্ণিমা ও গ্রহণ-এর ব্যাখ্যাসহ আরো মূল্যবান সব তথ্য। ১৭১৯ সালে থমাস কোক বইটি কেনেন। এ নোটবুকে কোনো নাম ছিল না বিধায় তিনি এর নাম দেন 'কোডেক্স'। পরে ১৯৮০ সালে একজন ধনী শিল্পপতি-সংগ্রাহক আরমান্ড হ্যামার (অৎসধহফ ঐধসসবৎ) বইটি কিনে নেন এবং পুনরায় এর নাম দেন 'কোডেক্স হ্যামার'। সবশেষে ১৯৯৪ সালে এক নিলামে বইটি উঠলে বিল গেটস তা ৩০.৮ মিলিয়ন ডলারে কিনে নেন। আর তার থেকে এখন পর্যন্ত এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই হিসেবে বিখ্যাত হয়ে আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MHRRidoy

Call

বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই এর নাম হলো জেমস এডুবনের ছবির বইটি | এই বইটির এত দাম যে একজন মাঝারী আকারের ধনীকে পথে বসে দেওয়ার জন্যই এই বইটি যথেষ্ট | এই বইটির নাম হলো "বার্ডস অব আমেরিকা" |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ