কেউ রোযা রেখে কোন মেয়েকে কিস করা এবং হাতাহাতি করার কারনে তার বীর্য পড়ে গেলে তার রোযার হুকুম কি? জানালে খুশী হব।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

প্রথম কথা হচ্ছে, নিজ স্ত্রী ছাড়া অন্য কাউকে নিয়ে চিন্তা করায় হারাম। রোযার অর্থই হচ্ছে সংযম করা। এই সংযম সবদিক দিয়েই হতে হবে। মিথ্যাচার,গীবত,পরনিন্দা,অশ্লীল গালাগালি,হস্থমৈথুন ইত্যাদি।হস্থমৈথুন কেন যে কোন ভাবেই হোক বীর্যপাত ঘটানো হারাম ( নিজ বউ ছাড়া অন্য কাউকে নিয়ে চিন্তা করলে)। এখন মেয়ে যদি আপনার বউ হয় তাহলে সেই মেয়েকে আপনি রোযা থাকা অবস্থায় কিস করলে রোযা নষ্ট হবে না। তবে বীর্যপাত ঘটে গেলে রোযা ভেঙে যাবে এবং সেই রোযার জন্য কাফফারা পালন করতে হবে।রোযা থাকা অবস্থায় বউকে কিস করবেন যদি আপনার নিজের প্রতি কন্ট্রোল থাকে, নইলে না। রোযা থাকা অবস্থায় নিজ বউকে বীর্যপাত না ঘটিয়ে আদর করা জায়েয আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

রোযা অবস্থায় অন্য মেয়ে তো দুরের কথা এমনকি হলাল স্ত্রীকেও চুমু কিংবা স্পর্শ করার কারনে যদি উত্তেজনা কিংবা বীর্যপাতের সম্ভাবনা থাকে তাহলে রোযা নষ্ট হয়ে যাবে। যে কোন উপায়ে বীর্যপাত ঘটালে রোযা নষ্ট হয়ে যায়। এক্ষেত্রে ইচ্ছাকৃত ভাবে রোযা নষ্ট করার কারনে ক্বাযা এবং কাফ্ফরা দুটোই ওয়াজিব হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ