Share with your friends

AC বাল্ব ২২০ ভোল্টে চলে আর DC বাল্ব ১২ ভোল্টে চলে। আর এটাই হচ্ছে AC ও DC বাল্বের মধ্যে প্রধান পার্থক্য।

Talk Doctor Online in Bissoy App

AC (Alternating Current ) বাল্ব AC পাওয়ার এর সাথে সংযোগ করার ফলে চলে  আর 

DC (Direct Current) বাল্ব DC পাওয়ার এর সাথে সংযোগ করার ফলে চলে। 

এক্ষেত্রে ভোল্টেজ রেটিং এসি ও ডিসি বাল্বের আলাদা। অর্থাৎ, যদি কোন বাল্ব এরকম রেটিং এর হয়ে থাকে 

উদাহরণ ১- ২৩০ভোল্ট, ৫০ হার্টজ, ১০০ ওয়াট [ এখানে বুঝে নিতে হবে এটি এসি কারণ ডিসি পাওয়ারের ফ্রিকুয়েন্সি ০ https://en.wikipedia.org/wiki/Direct_current আর এখানে ফ্রিকুয়েন্সি ৫০ হার্টজ]

তাহলে, এই বাল্বটি এসি বাল্ব। এবং এটি ৫০ হার্টজ ফ্রিকুয়েন্সির ২৩০ ভোল্ট সরবরাহের সাথে সংযোগ করলে এবং বাল্বটি সঠিক পরিমাণ কারেন্ট নিতে পারলে ১০০ ওয়াট হারে বিদ্যুৎ খরচ করতে থাকবে।

উদাহরণ ২- ৩ভোল্ট (ডিসি), ০.২ ওয়াট 

তাহলে একে ৩ ভোল্টের ডিসি পাওয়ারের সাথে সংযুক্ত করলে এবং পাওয়ার সাপ্লাই ও ক্যাবল বাল্বটির জন্য প্রযোজ্য কারেন্ট সরবরাহ করতে পারলে বাল্বটি ০.২ ওয়াট হারে বিদ্যুৎ খরচ করতে থাকবে। [বলাই বাহুল্য, আলোচ্য বাল্বটির জন্য ৬ ভোল্টের পরিবর্তে ১২ ভোল্টের পাওয়ার সরবরাহের সাথে যুক্ত করলে এক ঝলক বেশি আলো দেওয়ার পর বাল্বটি ফিউজ(নষ্ট) হয়ে যাবে। 

**তবে বেশ কিছু বাল্ব আছে যে গুলো মূলত ডিসি পাওয়ারে চলে কিন্তু সেগুলোর রেটিং থাকে ২২০ ভোল্ট এসি, ৫ ওয়াট। এর অর্থ এই নয় যে বাল্বটির ভিতরে থাকা মূল লাইটটিও এসি। এইধরণের লাইটে আসলে ২২০ ভোল্টের সাথে পাওয়ার কানেকশন করার কথা বলা হয় একারণে যে লাইটের ভিতরে রেকটিফায়ার (এসি থেকে ডিসিতে পাওয়ার রূপান্তর করার সার্কিট) দেওয়া থাকে। 

Talk Doctor Online in Bissoy App