শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

১. রেডিয়েশন ঃ মোবাইল এবং কম্পিউটার হতে নির্গত তেজস্ক্রিয় তরঙ্গ অথবা যে কোন ভাবেই তেজস্ক্রিয় তরঙ্গের সংস্পর্শে আসলে ব্রেইন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। ২. আঘাতঃ বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ ভাবে মাথায় অতিরিক্ত আঘাত পেলে অনেক ক্ষেত্রে ক্যান্সার কোষ সক্রিয় হয়ে যেতে পারে অথবা পূর্বে বিদ্যমান টিউমারের আকৃতিও বৃদ্ধি পেতে পারে। ৩. বিভিন্ন কেমিক্যালঃ দীর্ঘসময় ধরে বিভিন্ন কেমিক্যাল অথবা হেয়ার কালার মাথায় ব্যবহার করলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ৪.জন্মগত কারণঃ ভ্রূণের উন্নয়নের সময় একটোপিক প্রিমিটিভ সেল বা করোটি গহ্বর থেকে যায় এবং এর বর্ধন প্রক্রিয়ার বিভিন্নতার কারণে জন্মগত ভাবেও মস্তিষ্কের ক্যান্সার হতে পারে। ৫. বংশগত কারণঃ অধিকাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায় পরিবারের কারো ব্রেইন ক্যান্সার ছিল এবং ভবিষ্যতে তারও হয়েছে। সুতরাং জেনেটিক্যাল কারনেও ব্রেইন ক্যান্সার হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ