ডাটা কমিউনিকেশন মনিটর কি?

c প্রোগ্রামে নিজস্ব ইচ্ছানুযায়ী ডাটা টাইপ তৈরি করা যায়। এদেরকে কাস্টম ডাটা টাইপ বা ইউজার ডিফাইন্ড ডাটা টাইপ বলা হয়।

লিঙ্কটিতে তামিম শাহরিয়ার সুবিন ভাইয়া অনেক সুন্দর করে একটি লেখা লিখেছেন। যা এই প্রশ্নের জন্য কাঙ্ক্ষিত উত্তর হতে পারে।

ডাটা কমিউনিকেশন মাধ্যম গুলো হল ধাতব তার,অপ্টিক্যাল ফাইবার বা রেডিও লিংক(বেতার) ইত্যাদি হচ্ছে কয়েক ধরণের মাধ্যম বা চ্যানেল বলে।

রেডিও কমিউনিকেশন এর বৈশিষ্ট গুলো হলো- ১. ইনফ্রারেড ও লেজার কমিউনিকেশন মিডিয়া অপেক্ষা খরচ বেশি পড়ে। ২.এতে Installations প্রক্রিয়ায় Trained technician এর প্রয়োজন পড়ে। ৩.সাধারনত কয়েকশক কিলোমিটার পর্যন্ত Data transmit করতে পারে। ৪.এতে...

কম্পিউটার কিংবা অন্য কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডেটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়াই হচ্ছে ডেটা কমিউনিকেশন।

Wire কিংবা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দুটি ডিভাইসের মধ্যে Data exchange এর পদ্ধতিকে ডাটা কমিউনিকেশন বলে।

বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে যে কমিউনিকেশন গড়ে ওঠে তাকে ইলেক্ট্রনিকস কমিউনিকেশন বলে।

যে পদ্ধতিতে এক এক করে বিট প্রেরনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে তাকে সিরিয়াল কমিউনিকেশন বলে।

ডাটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের ব্লক ডায়াগ্রামের অংশগুলি নিন্মরূপ: সোর্স (Source): যেখান থেকে ডাটা পাঁঠানো হয়। ট্রান্সমিটার (Transmitter): সোর্স থেকে ডাটা গ্রহন করে এবং ডাটাকে এনক্রিপ্ট (Encript) করে ব্যাবহার অনুপযোগী করে দেয় এবং...

যে ডাটা কমিউনিকেশন সিস্টেমে ডাটা প্রেরক থেকে রিসিভারে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হয় তাকে এসিনক্রোনাস কমিউনিকেশন বলে।