এই হোস্টিং সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রচলিত।আমরা যে হোস্টিংগুলো ব্যাবহার করছি বা সাধারনত হোস্টিং প্রোভাইডাররা যে হোস্টিং অফার করে থাকে তা সব্ই শেয়ারড হোস্টিং।প্রফেশনাল বা কোন বড় সাইটের একটা স্বয়ংসম্পূর্ন সার্ভারের নির্দিষ্ট পরিমান সার্ভিস দরকার।এই সমস্ত সুবিধা নিজস্ব সার্ভারে নিয়ে আসতে গেলে বেশ ব্যায়বহুল হয়ে যায়।এদের জন্য Shared Hosting উপযুক্ত।এই সার্ভারের নিরাপত্তা কম থাকে কারন এখানে একসাথে অনেক Client এর সাইট(১০ থেকে শুরু করে আরও বেশি) একসাথে থাকে।এছাড়া আনলিমিটেড ডেটাবেস,ইমেইল,ব্যান্ডওয়াইথ এসব পাবেননা,সব সীমিত।
শেয়ারড হোস্টিং মানেই হচ্ছে এক পিসিতে একটা হার্ড ডিস্ক থাকবে সেই হার্ড ডিস্ক এর সব স্পেস শেয়ার করা হয় অনেকে হোস্টিং ইউজারদের মধ্যে।
ধরুন,আপনাুলত ২জিবি হোস্টিং স্পেস লাগবে আপনার ওয়েব সাইট চালাতে। সেক্ষেত্রে আপনি একটা কোম্পানির কাছ থেকে ১ বছরের মেয়াদে সেই ২ জিবি হোস্টিং স্পেস কিনলেন, ওই হোস্টিং স্পেস এ আপনার সাইটের সব ডাটা বা ইনফো ( Web content, Images, Videos) রাখতে পারবেন । যে কোম্পানির থেকে কিনেছিলেন মূলত সেই কোম্পানি তার পিসির একটা হার্ড ডিস্ক থেকে আপনাকে ২ জিবি ভাড়া দিছে বাকি স্পেস কিন্তু আপনার মতো আরো অনেকের কাছে পাকেজ আকারে বিক্রি করবে। আর এটাই হলো শেয়ারড হোস্টিং (Shared Hosting).
শেয়ারড হোস্টিং এর বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি কি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।