alaminrifat

Call

যেই ভাষায় কবিতা লিখবেন সেই ভাষার উপর ভালো দখল থাকতে হবে । 

বাংলা কবিতা লিখতে গেলে মাত্রা ও ছন্দ সম্পর্কে ভালো করে বুঝতে হবে , আর একটা অভিধান সাথে রাখতে হবে । 
আর বেশী বেশী কবিতা পড়তে হবে 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কবিতা লেখার পূর্ব প্রস্তুতি হলো প্রচুর শব্দ জানা।এই শব্দের সাথে শব্দ মিলিয়ে কবিতা লিখতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

হুমায়ূন আজাদ বলেছেন, সাহিত্য হলো একটি গুরুমুখি বিদ্যা। এ বিদ্য গুরু ছাড়া শেখা যায় না। তাই পরামর্শসরূপ বলব, আপনার পরিচিত যদি ভালো কোন লেখক/কবি থাকে তাহলে তার সরনাপন্ন হোন। আর লেখার পূর্ব প্রস্তুতি সম্পর্কে বলতে গেলে আল মাহমুদের কথাই বলব। লেখতে হলে তিনটি কজ করতে হবে, ১, পড়া ২, পড়া ৩, পড়া। বূঝতেই পারছেন, পড়ার কোন বিকল্প নেই। অধিক পড়তে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

শিল্প সাহিত্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম, কবিতা। সৃষ্টির আদিযুগ থেকেই তাল লয় সুর ইত্যাদির সংমিশ্রণে ভাষার মালা হয়ে মানুষের মনে দোলা দিয়ে আসছে। অক্ষর ও শব্দের নানামুখি চালে এই মালা তৈরীর প্রক্রিয়া বা নিয়মই আদতে ছন্দ। কালের বিবর্তনে, অতিক্রান্ত সময়ের সদ্ধিক্ষণে উৎকৃষ্ট কবিতা নির্মাণের জন্য বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে প্রায় সব ভাষার বিশিষ্ট কবিরা তৈরি করেছেন সুনির্দিষ্ট ও সুবিন্যস্ত নিয়ম। বাংলা কবিতাকেও অন্যান্য ভাষায় রচিত কবিতার মতো বাঁধা হয়েছে ছন্দের শৃঙ্খলে। আর এক পর্যায়ে ভেঙেও দেয়া হয়েছে সেই শৃঙ্খল, কিন্তু ভাঙার সেই প্রক্রিয়াও তৈরী করেছে নতুন ধ্বনি মাধুর্য। প্রথমেই প্রয়োজন সুন্দর একটা বিষয়। যদিও যে কোনো বিষয়েই উৎকৃষ্ট কবিতা তৈরীর প্রমাণ যথেষ্ট রয়েছে, তথাপি কবিতা লেখার শুরুর দিকে বা তরুণ কবিদের ক্ষেত্রে বিষয়ের গুরুত্ব অবহেলা করা যায় না। বিষয় স্পষ্ট হলে, তাকে ভাষায় রূপ দেয়ার জন্য দরকার শব্দ। বিষয় ও শব্দের একত্র মেলবন্ধনে গঠিত হয় কবিতার ভাব, কবিতার উৎকৃষ্টতার জন্যে ছন্দ একমাত্র উপজিব্য না হলেও এটি যে প্রধানতম একটি দিক তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তারপর একে পরিপক্ক করার জন্য প্রয়োজন হয় উপমা, অনুপ্রাস, চিত্রকল্প ইত্যাদির। বাংলা কবিতার ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার। যথা- ১. স্বরবৃত্ত ছন্দ, ২. মাত্রাবৃত্ত ছন্দ এবং ৩. অক্ষরবৃত্ত ছন্দ কবিতার প্রতিটি লাইনে সমমাত্রার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশই হলো পর্ব। পঙ্ক্তি শেষের পর্বাংশকে অতিপর্ব বলা হয় যার মাত্রা সংখ্যা পর্বের মাত্রা সংখ্যা থেকে সর্বদাই কম। এ ধরনের পর্বাংশ লাইনের শুরুতে থাকলে আমরা তাকে উপপর্ব বলে চিহ্নিত করবো। উপরে প্রদত্ত উদাহণের ছন্দ বিন্যাস লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে, প্রতিটি পর্বের মাত্রা সংখ্যা চার, এবং অতিপর্বের মাত্রা সংখ্যা তিন। এই কাব্যাংশে কোনো উপপর্ব নেই। সংক্ষেপে এগুলোই নিয়ম l কবিতার ছন্দ (প্রথম সংস্করণ- বাংলা একাডেমী, ১৯৯৭; দ্বিতীয় সংস্করণ- মাওলা ব্রাদার্স, ফেব্রুয়ারী, ২০১১) থেকে উত্তর সংকলিত l বইটিতে বিস্তারিত আরো অনেক বিষয় উদাহরণসহ দেয়া রয়েছে l আপনি সেখান থেকে কবিতা লেখার এ টু জেড তথ্যাবলী ও নিয়ম সমন্ধে জানতে পারবেনl

(সংগৃহীত)
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কবিতা লিখার পৃর্বে কবিতাটি নাম কবিতাটি লেখকের নাম।কবিতা লেখার সময় প্রচুর শব্দ জানা থাকতে হবে।শব্দের সাথে শব্দ মিলিয়ে কবিতা লেখতে হবে।কবিতা লেখার মাত্রা ও ছন্দ সম্পর্কে ভালো করে বুঝে লেখতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ