শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Emranhasmi

Call

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
পৃথিবীর প্রাচীনতম ইঞ্জিনিয়ারিং
বলতে গেলে যে বিষয়টি মানুষের মাথায়
খেলা করে তা হলো সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং বা পুরকৌশল।।একজন
সাধারণ মানুষ ইঞ্জিনিয়ার বলতে একজন
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারকেই কল্পনা করে
থাকেন। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সভ্যতার
শুরু থেকেই বিস্তার লাভ করে আসছে।
বাংলাদেশের এমন কোন জায়গা নেই
যেখানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ছোঁয়া
লাগেনি। সবচেয়ে পুরাতন, বড় এবং সকল
প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয় এই সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজঃ
সুউচ্চ ভবন, হাইওয়ে,ব্রীজ,পানি প্রকল্প,
পাওয়ার প্লান্ট ইত্যাদি পরিকল্পনা,
ডিজাইন, গঠন এবং রক্ষনাবেক্ষন করার
কাজ
করের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সিভিল
ইঞ্জিনিয়ার জরিপের কাজ করে থাকে,
প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন দেয়, এমনকি প্রকল্প
ব্যবস্হাপক এর কাজও করে থাকে সিভিল
ইঞ্জিনিয়ার।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের পরিসরঃ
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল
ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর
অনেক শাখা বের হয়েছে।এদের মাঝে
উল্লেখযোগ্য হল-
১) মৃত্তিকা প্রকৌশল
২) স্ট্রাকচারাল প্রকৌশল
৩) পরিবহন প্রকৌশল
৪) পানি সম্পদ প্রকৌশল
৫) পরিবেশ প্রকৌশল
কাজের ক্ষেত্র –
অনেকে ভাবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
এ পড়ে ভালো সেলারি পাওয়া
যাবেনা,অবশ্যই পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চাকুরির
ক্ষেত্র যে সিভিলেই,সেটা এখন আর
কারো অজানা নয়। সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করার পর আপনাকে
২/১ বছর কষ্ট করতে হতে পারে,কারন
যেকোনো ভালো চাকুরির জন্য প্রয়োজন
বাস্তব অভিজ্ঞতা।অভিজ্ঞতাটুকু হয়ে
গেলে আপনার উন্নতি আর কেউ ধরে
রাখতে পারবেনা। সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজের ক্ষেত্রগুলো
হল-
১) সড়ক ও জনপদ
২) গণপূর্ত বিভাগ
৩) রিয়েল এস্টেট কোম্পানি
৪) নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ
৫) পরিবেশ নিয়ে কর্মরত বিভিন্য মাল্টি
ন্যাশনাল কোম্পানি
৬) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, ইত্যাদি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ