প্রেগন্যান্ট কিনা তা ১মাস ৬/৭ দিন পর জানার সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য পদ্দতি কি?

গর্ভবতী হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই।  নিশ্চিত থাকুন এ ব্যাপারে। 

রক্তপাত হওয়া প্রেগন্যান্টের লক্ষণ নয়। তবে একদিন পরপরই রক্তপাত হওয়া অবশ্যই সমস্যা। আপনার স্ত্রী মাসিক বা জরায়ু সংক্রান্ত কোনো রোগে ভুগছেন। আপনার উচিত স্ত্রীকে ভালো কোনো গাইনি বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে...

অনিরাপদ ভাবে/অনিরাপদ দিবসে মিলিত হওয়ার পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে প্রেগন্যান্ট হয়েছে কি না তা জানা যায় না।            

আপনার বর্ণনা অনুযায়ী প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে|তাই নিশ্চিত হতে স্ট্রিপ দিয়ে প্রেগন্যান্সি চেক করে নিবেন|

নাহ্,  কোনো সমস্যা হবে না। প্রেগন্যান্টের প্রথম ৫/৬ মাস স্বাভাবিক ভাবেই মিলিত হতে পারেন। ডেলিভারির সময় কাছাকাছি হলে তখন  সতর্কীকৃত ভাবে /চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে মিলিত হওয়া যাবে। 

ইমকন পিল খাওয়ানোর ৩০ মি. পর মিলন করা হয়েছে|এতে প্রেগন্যান্ট হওয়ার আশংকা নেই|এছাড়া মিলনের পরের মাসে মাসিক হয়েছে|সেহেতু প্রেগন্যান্টের কোন আশংকা নেই|নিশ্চিত থাকতে পারেন|

সর্বোত্তম উপায় এইটাই যে, ফার্মেসি থেকে বেবি চেক স্ট্রিপ এনে প্রস্রাব টেস্ট করা। এটাই বর্তমানে সবচে সহজ উপায়। 

:আপনি একই সময়ের মধ্যে একের অধিক ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছেন। তাই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো অধিক হারে প্রভাব ফেলছে।  সেজন্য মাসিকে বেশি রক্তক্ষরণ হচ্ছে।  অপেক্ষা করুন রক্তক্ষরণ বন্ধ হবে। যেহেতু মাসিক ৭...

যদি অনিরাপদ সময়ে অনিরাপদ ভাবে সহবাসে করলে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে প্রেগন্যান্ট হলে পরবর্তীতে মাসিক বন্ধ হবে আর মাসিক বন্ধ হওয়ার ৩/৪ সপ্তাহ পর প্রেগন্যান্সির লক্ষন আসতে আসতে প্রভাব ফেলবে সেই লক্ষন...

একবার বাচ্চা নষ্ট করালে যে পরবর্তীতে আর বাচ্চা নিতে পারবেন না অথবা বাচ্চা নিতে সমস্যা হবেই,এমনটা নয়।তবে একবার বাচ্চা নষ্ট করার ফলে পরবর্তিতে বাচ্চা নিতে সমস্যা হয়েই থাকে।তাছাড়া এই কাজটা...