প্রতিটি বিশ্বকাপে মাসকট হিসেবে একটি প্রতীকী নির্ধারণ করে তাকে মাসকট বলে। কিন্তু এই মাসকট কিভাবে কেন এর বিস্তারিত জানতে চাই
প্রত্যেক বিশ্বকাপের একটা মূল আকর্ষণ হচ্ছে বিশ্বকাপের মাসকট। এবারের বিশ্বকাপের মাসকটের নাম হচ্ছে জাভিবাকা। তবে আমরা অনেকেই মাসকটের ইতিহাস জানি না। মাসকটের প্রচলন শুরু হয় ১৯৬৬ সাল থেকে। ইংল্যান্ডের আয়োজন করা বিশ্বকাপ থেকেই। মাসকটে মূলত আয়োজক দেশের ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়। সেখানে দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতির মিশেলে এমন এক প্রতিকৃতি তৈরি করা হয় যা বিশ্বকাপকে রিপ্রেজেন্ট করে।
উনিশ শতকে ফ্রান্সে ক্রীড়া অনুষ্ঠানে দর্শকদের আনন্দ দেয়ার জন্য মাসকট ব্যবহারের প্রচলন শুরু হয়। প্রথমদিকে তারা জীবন্ত প্রাণীদের রাখা হত।
তবে তারা অকারণে চিৎকার ও কখনো কখনো আক্রমণ করতো বলে পরিবর্তে ওইসব প্রাণীর অদলে তৈরি মাসকটের ব্যবহার শুরু হয়। মাসকটের চরিত্র সাধারণত কাল্পনিক। এছাড়া বিড়াল, ভাল্লুক, ভেড়া, সিংহ ইত্যাদি মাসকটগুলোও বেশ জনপ্রিয় ।