এইডস হয়েছে কি না তা বুঝার উপায়গুলো: সাধারণত এই মহামারী এডস-এর কারণ হচ্ছে অবাধ যৌনাচার। যৌন বিষয়ে অযংযমী লোকদের মধ্যেই এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। বহুগামিতা,বিকৃত যৌনাচার,পুং ও পশুমৈথুন ইত্যাদি কারণেও রোগের উৎপত্তি ঘটে। মূল বিষয়ে আসি যেভাবে বুঝবেন: এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন উপসর্গ প্রকাশ পায়। হঠাৎ করে শরীরের ওজন ১০ শতাংশের বেশি কমে যাওয়া,এক মাসের বেশি সময় ধরে ডায়রিয়া থাকা এবং দীর্ঘদিন যাবৎ শরীরে জ্বর থাকা এইডস এর প্রধান লক্ষণ। এছাড়া এইডসে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে শুকনো কাশি,পেটের পীড়া,চর্মরোগ,শরীরে ঘা-পাঁচড়া,শিরা ফোলা,ক্লান্তি.কৃমি,নিউমোনিয়া,মস্তিষ্ক প্রদাহ ইত্যাদি উপসর্গ লক্ষ করা যায়। রক্তের এইচআইভি পরীক্ষার মাধ্যমে দেহে এইডস উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। রক্ত ছাড়াও এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির বীর্য,মুখের লালা,মহিলাদের জরায়ু থেকে নিঃসরিত গ্রন্থিরস এবং বুকের দুধ পরীক্ষা করেও এইচআইভি-র উপস্থিতি নিশ্চিত করা যায়। আশা করি আপনার উত্তরটি পেয়েছেন ধন্যবাদ।
এইডসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন উপসর্গ প্রকাশ পায়। হঠাৎ করে শরীরের ওজন ১০ শতাংশের বেশি কমে যাওয়া,এক মাসের বেশি সময় ধরে ডায়রিয়া থাকা এবং দীর্ঘদিন যাবৎ শরীরে জ্বর থাকা এইডস এর প্রধান লক্ষণ। এছাড়া এইডসে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে শুকনো কাশি,পেটের পীড়া,চর্মরোগ,শরীরে ঘা-পাঁচড়া,শিরা ফোলা,ক্লান্তি.কৃমি,নিউমোনিয়া,মস্তিষ্ক প্রদাহ ইত্যাদি উপসর্গ লক্ষ করা যায়।যায়।ধন্যবাদ