শরীয়ত মতে,
→নারীদের জন্য তালাক দেওয়ার অধিকার নেই। তবে, হ্যা
যদি একান্ত জরুর হয় যে, স্ত্রী কোনোমতে তার স্বামীর ঘড়ে থাকতে পারছে না। শত চেষ্টা করেও পারছে না। তাহলে স্ত্রী স্বামীকে কিছু টাকা-পয়সা দিয়ে তার কাছ থেকে তালাক নিয়ে নিবে। যদি তাতে রাজি না হয়,
তাহলে স্ত্রী এভাবেও বলতে পারবে যে, আপনার কাছে যে মোহরের টাকা আমার পাওনা আছে, তার দাবি আমি করবো না। তবুও আমাকে মুক্তি দিন।
উক্ত অবস্থায় স্বামী রাজি হলে, এক তালাকে বায়েন পতিত হবে। আর, এটাকে খুলা' বলা হয়। (বেহেশতি জেওর)
মুসলিম বিবাহ আইন অনুযায়ী স্বামী কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবেন কিন্তু স্ত্রী পারবে না।
নিকাহনামায় যদি স্বামী স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার ক্ষমতা না রাখেন তাহলে স্ত্রী তালাক দিতে পারবে না।
ইসলামে, পুরুষ এবং নারী উভয়েই পরষ্পরকে তালাক দেবার মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটাতে পারেন, তবে এজন্য বিয়ের সময় কাবিননামায় তালাকে তাওফিজ-এর ক্ষমতা স্ত্রীকে দিতে হয়। তালাক দেবার জন্য মুখে "তালাক" শব্দটি উচ্চারণ করাই যথেষ্ট হলেও আইনীভাবে তা স্বীকৃত হয় না, বিধায় তার লিখিত চুক্তির বিধান রয়েছে।
স্ত্রীর ক্ষেত্রে তালাকের অধিকার সীমিত। স্ত্রী নিম্নোক্ত উপায়ে তালাক কার্যকর করে সম্পর্ক ছিন্ন করতে পারবেন-