শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
bissoy

Call

(১) ইবাদত, আচার-আচরণ, দন্ডবিধি, জিহাদ, শান্তি, যুদ্ধ, পারিবারিক নিয়ম-নীতি, শাসন প্রণালী অন্যান্য বিধি-বিধানের আলোচনা। (২) আহলে কিতাব তথা ইহুদী খৃষ্টানদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান। (৩) মুনাফেকদের দ্বিমুখী নীতির মুখোশ উম্মোচন এবং ইসলামের জন্য তারা কত ভয়ানক তার আলোচনা। (৪) সংবিধান প্রণয়ণের ধারা ও তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নির্ধারণ করার জন্য দীর্ঘ আয়াতের অবতারণা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ruhul

Call
  1. কোরআনের মাদানী সূরা বলতে মুহম্মদের [স.] হিজরতের পরে অবতীর্ণ সূরাগুলোকে বোঝানো হয়। মুহাম্মদ [স.] এর হিজরতের পরে অর্থাৎ মদীনায় আগমনের পর অবতীর্ণ হওয়া সূরাসমূহ মাদানী সূরা হিসেবে গণ্য।
  2. মাদানী সূরায় ইবাদাত, সামাজিক আচার-ব্যবহার, রীতিনীতি, পরস্পরের লেনদেন, হালাল-হারাম, উত্তরাধিকার আইন, জিহাদের ফযীলত, ব্যবসা-বাণিজ্য, পররাষ্ট্র নীতি, বিচার ব্যবস্থা, দন্ডবিধি, পারিবারিক, আর্থ সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও সমষ্টিগত জীবনের যাবতীয় সমাধানের উল্লেখ্য রয়েছে।
  3. মাদানী সূরায় বিশেষভাবে আহলে কিতাব তথা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি ইসলাম গ্রহণের জন্য আহবান জানান হয়েছে।
  4. এতে আহলে কিতাবদের সত্যবিমুখতার কথা এবং তাদের কিতাব বিকৃতি সাধনের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
  5. এতে মুনাফিকদের কপট আচরণের কথা বর্ণনা করা হয়েছে এবং ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের ষড়যন্ত্র উদঘাটন করা হয়েছে।
  6. মাদানী আয়াত ও সূরা দীর্ঘ। এতে শরীআতের বিধি-বিধানকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ