শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
ontu

Call

এটি কোনো সাপ বা অজগর নয়। এটি

দ. কোরিয়ার অন্যতম বিধ্বংসী একটি ট্যাংক। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নর্থ কোরিয়াকে প্রতিহত করতেই এই ট্যাংক তৈরি করে দ. কোরিয়া। কারণ ১৯৯৫ সালে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক অস্থিরতা

যখন চরমে ঠিক ওই সময়টাতেই ব্ল্যাক প্যানথারের আবির্ভাব।

দেশটির বাঘা বাঘা বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফসল তৃতীয় প্রজন্মের

এই K2 Black Panther। চীন বা উত্তর কোরিয়ার যে কোনো ট্যাংকের চেয়ে প্যানথার অনেক উন্নত। শুধু উন্নত নয় মানের দিক

দিয়েও এর বৈচিত্র্যতা লক্ষ্য করা যায়। নিজস্ব সুরক্ষা ব্যবস্থায় এতে রয়েছে Explosive Reactive Armor (ERA) যা আমেরিকান M1A2 Abrams এর সঙ্গে তুলনীয়। ২টি machine gun-সহ আরও আছে latest german 120 mm Main gunযা দিয়ে সর্বোচ্চ 4 km পর্যন্ত ফায়ারিং করা যায়। এই কারণে অন্যান্য যে কোনো ট্যাংক থেকে আলাদা এটি। Advance Fire Controllerএর সাহায্যে এই ট্যাংক নিজ থেকেই কাছাকাছি দূরত্বের যে কোনো যানবাহন ও তুলনামূলক নিচ দিয়ে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টারকে ফেলে দিতে সক্ষম। অনায়াসেই আঘাত হানতে পারে কাছের লক্ষ্যবস্তুতে।

পাহাড়ি পথেও এটি খুব পারদর্শী। যদিও এই ট্যাংক এখনো মিলিটারি সার্ভিসে অফিসিয়ালি রিলিজ হয়নি, তবুও আশা করা যায়, ২০১৪ সালে এই ট্যাংকের রেগুলার দেখা পাওয়া যাবে। অন্যদিকে এই ট্যাংকের টেকনোলজি ব্যবহার করে তুরস্ক সেনাবাহিনীতে তৈরি হচ্ছে A1tay MBT। তুরস্ক ছাড়াও এশিয়া ও ইউরোপের আরও বেশ কয়েকটি দেশ এই টেকনোলজিকে ধারণ করে তৈরি করছে আরও কিছু বিধ্বংসী ট্যাংক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ