সর্দি, কফের সমস্যা এবং সাইনোসাইটিসের সমস্যায় যারা রয়েছেন তারা নিয়মিত তুলসি চা পান করলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন দ্রুত।
তুলসি চা জ্বরের ঔষধ হিসেবে পান করলে অনেক ভালো উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যদি চায়ে যোগ করা হয় দারুচিনি তাহলে দ্রুত ফল পাওয়া সম্ভব।
হজমে সমস্যার কারণে অনেকে প্রায়ই পেটে গণ্ডগোলে ভুগে থাকেন। নিয়মিত তুলসি চা পানের অভ্যাস করুন সমস্যার সমাধান হবে।
প্রতিদিন ১ কাপ তুলসি চা পানের অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমিয়ে দেয়। তুলসির ফাইটোকেমিক্যালস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অর্গানিক কম্পাউন্ড দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায়।
তুলসির বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এটি রাতকানা রোগ সহ নানা চোখের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
তুলসি পাতার ভিটামিন সি দাঁত ও মাড়ির নান সমস্যা সমাধানে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়াও তুলসি পাতার গুঁড়ো পানি দিয়ে মিশিয়ে পেস্টের মতো দাঁত ব্রাশের কাজে ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
খুব বেশি মানসিক চাপের মধ্যে সময় কাটালে প্রতিদিন তুলসি চা খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত। কারণ তুলসি চায়ের মতো অ্যারোমেটিক বেভারেজ মানসিক চাপ দূর করতে বিশেষভাবে সহায়ক।
তুলসি পাতার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইটোকেমিক্যালস ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে বাঁধা প্রদান করে। এছাড়াও এর ভিটামিন এবং মিনারেলস দেহের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ফলে অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
* এছাড়াও তুলসি পাতা রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়ে চা পাতার মতো ব্যবহার করতে পারেন।