Answered Sep 02, 2019
নেটওয়ার্ক লাইন ইন্টারফেসের ওপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিকে ২টি ভাগে ভাগ করা যায়।
কর্মসংস্থানকে ২টি ভাগে ভাগ করা যায়।
বিদ্যুৎ পরিবহনের কৌশলের উপর ভিত্তি করে পরিবাহীকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
পরিবাহিতার ওপর ভিত্তি করে পদার্থকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
পরিবাহিতা ভিত্তি করে কঠিন পদার্থকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
পরিবাহিতার ধর্মের উপর ভিত্তি করে কঠিন পদার্থকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়।
ডেটা প্রবাহের দিকে উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক থেকে ডেটা গ্রাহকের ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হয় তাকে এসিনক্রোনাম ট্রান্সমিশন বলে।
উপস্থাপন প্রকাশের পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে সংখ্যা পদ্ধতিকে 4 ভাগে ভাগ করা হয়।
তড়িৎ পরিবহনের উপর ভিত্তি করে পরিবাহীকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন