Answered Aug 31, 2019
রেটিনার সৃষ্ট বিম্ব চক্ষু স্নায়ু সাহায্যে মস্তিষ্কে যায়।
পৃথিবী বা কোনো অঞ্চল সম্বন্ধে সুস্পষ্ট জ্ঞান লাভ করা যায় মানচিত্র দেখে।
অনুভূতি গুলো বোঝা যায় পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে।
মস্তিষ্কে শ্রবণ উদ্দিপনা পাঠায় ইউট্রিকুলাস।
চোখের লেন্স রেটিনার উপর কোনো বস্তুর যে প্রতিবিম্ব গঠন করে, সেটি উল্টো ধরনের হয়।
চোখে দেখা যায় কিন্তু পর্দায় ফেলা যায় না অসদ বিম্ব ।
সমতল দর্পণে সৃষ্ট বিম্ব অবাস্তব।
গ্যালভানোমিটার সাহায্যে বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহের অস্তিত্ত্ব ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।
কোন শব্দ শোনার পরে ০.১ সেকেন্ড পর্যন্ত এর রেশ আমাদের মস্তিষ্কে থাকে। আমাদের মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল ০.১ সেকেন্ড
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সাহায্যে কৃত্রিমভাবে ত্রি- মাত্রিক মাল্টি সেনসোরিয়াল Multi Sensorial এবং রিয়েল টাইম জগৎ সৃষ্টি করা যায়।
বহু বছরের ডেটাকে লাইব্রেরীর মাধ্যমে কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় সাইক্লোপিডিয়া সাহায্যে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন