Answered Aug 31, 2019
গাইগার মূলার কাউন্টার দ্বারা গামা রশ্নি উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়।
ফটোগ্রাফিক প্লেট সাহায্য বিটা কণার উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়।
গ্যালভানোমিটার সাহায্যে বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহের অস্তিত্ত্ব ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।
ইনপুটের উপর ভিত্তি করে কাউন্টার দুই প্রকার ।
কাউন্টার সর্বাধিক যতগুলো গুণতে পারে, তাকে বলে মডিউলাস বলে।
ইনপুট ক্লক পালসের উপর ভিত্তি করে কাউন্টার দুই প্রকার।
অ্যাসিনক্রোনাস কাউন্টার দুই প্রকার।
দইয়ে ল্যাকটোব্যাসিলাস উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় ।
গাইগার-নাটাল সূত্র:"তেজস্ত্রিয় মৌলের ক্ষয়ধ্রুবক বা গড় জীবন এবং তা হতে বিচ্ছুরিত আলফা কণার শক্তিপাল্লার মধ্য সম্পর্ক আছে" এটিই গাইগার-নাটাল সূত্র।
শেষ পর্যন্ত উৎপন্ন আয়ন সংখ্যা প্রাথমিক আয়ন সংখ্যার অন্য সমানুপাতে থাকলে ব্যবহৃত আয়ন টিকে আনুপাতিক কাউন্টার বলা হয়
একটি আয়ন জোড়া সৃষ্টি হলে উহার কাউন্টিং সমর্থনেই জিএম কাউন্টার দক্ষতা বলে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন